বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
তিনি রীতিমতো ক্ষুব্ধ হয়ে বলেন, কেন আলু চাষিরা টাকা পাবেন না? চাষিদের জন্য যা যা করার দরকার তা করা হোক। হিমঘর মালিকের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। কেস করে উনি বেঁচে যাবেন? গরিব চাষিরা টাকা পাবেন না, এটা হতে পারে না। এফআইআর করা হোক। সাতদিনের মধ্যে ব্যবস্থা নিতে হবে। জেলা প্রশাসনের বিষয়টি দেখা উচিত ছিল। পূর্ব বর্ধমানের জেলাশাসক প্রিয়াঙ্কা সিংলা মুখ্যমন্ত্রীকে বলেন, হিমঘর মালিকের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছিল। বস্তা পিছু আলুর দাম ঠিক করে দেওয়া হয়। তারপরেও হিমঘর মালিক আদালতে গিয়েছেন।
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, সমস্যা সমাধানের জন্য আধিকারিকরা একাধিকবার চেষ্টা করেন। কিন্তু হিমঘর কর্তৃপক্ষর অনড় মনোভাবের জন্য সমস্যা মেটেনি। চাষিরা ক্ষতিপূরণ না পেয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই সমস্যায় রয়েছেন। তাঁরা বিক্ষোভও দেখিয়েছেন। তারপরেও কাজ হয়নি। তবে, মুখ্যমন্ত্রী কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়ায় সমস্যা সমাধান হবে বলে চাষিরা মনে করছেন।