গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
গত ১৩ মার্চ ঝালদা পুরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের কংগ্রেস কাউন্সিলার তপনবাবু খুন হন। হাইকোর্টের নির্দেশে ওই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে সিবিআই। ইতিমধ্যে ওই ঘটনায় মৃতের দাদা ও ভাইপো সহ মোট পাঁচজন গ্রেপ্তারও হয়েছে। সম্প্রতি চার্জশিটও জমা দিয়েছে সিবিআই। ওই চার্জশিটে খুনের পেছনে পারিবারিক বিবাদের তত্ত্ব উঠে এসেছে। উপনির্বাচনে কংগ্রেস ও তৃণমূল কংগ্রেস একে অপরের বিরুদ্ধে মাটি কামড়ে লড়াই করেছে। কংগ্রেস প্রার্থী হয়েছেন প্রয়াত কাউন্সিলারের ভাইপো মিঠুন কান্দু এবং তৃণমূল প্রার্থী হয়েছেন জগন্নাথ রজক। বিজেপি এই ওয়ার্ডে প্রার্থী দিলেও তারা প্রচারে সেভাবে দাগ কাটতে পারেনি বলে মত স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশের।
পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, ওয়ার্ডে মোট ভোটার ১৩৭৯জন। তারমধ্যে পুরুষ ৬৮৩ এবং মহিলা ভোটার ৬৯৫ জন। তিনজন ডিএসপি পদমর্যাদার আধিকারিক, পাঁচজন ইন্সপেক্টর সহ শতাধিক পুলিস কর্মী ওয়ার্ডে মোতায়েন থাকবে বলে জানা গিয়েছে। খুনের ঘটনায় ঝালদা থানার আইসি সঞ্জীব ঘোষের বিরুদ্ধে বারবার অভিযোগ তুলেছিল মৃতের পরিবার সহ কংগ্রেস নেতৃত্ব। নির্বাচনের দিন তাঁকে ছুটিতে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তাঁর জায়গায় তিন দিনের জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলরামপুরের সিআই পার্থ সারথি রায়কে। যদিও ঝালদা থানার পুলিসের দাবি, সঞ্জীববাবু ব্যক্তিগত কাজে আগেই ছুটি নিয়েছিলেন। এর সঙ্গে নির্বাচনের সম্পর্ক নেই।