বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
অজিতবাবুকে দলের সাংগঠনিক দায়িত্বে ফিরিয়ে আনার জল্পনা চলছিল অনেকদিন ধরেই। দুই জেলা সভাপতির মাথায় অজিতবাবুকে দলের কো-অর্ডিনেটর করে বসানো হতে পারে বলেও জল্পনা ছিল। অবশেষে নেত্রীর বার্তায় সেই জল্পনাই সত্যি হল।
প্রসঙ্গত, এর আগেও পুরভোটের সময় অজিতবাবুর উপরেই আস্থা রেখেছিলেন মমতা। পুরভোটের কো-অর্ডিনেটর করেছিলেন তাঁকেই। ২০১৬ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত টানা পাঁচ বছর দলের জেলা সভাপতিও ছিলেন তিনি।
বুধবার তৃণমূলের বুথস্তরের কর্মী সম্মেলনের প্রধান বক্তা ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বক্তব্যের শুরুর মুহূর্তেই অজিতবাবুকে দলের চেয়ারম্যান হিসেবে ঘোষণা করেন তৃণমূল সুপ্রিমো। তিনি বলেন, অজিতের নামটা আমি ঘোষণা করে যাচ্ছি এই কারণে, ও সমস্ত ব্লকগুলোকে নিয়ে কো-অর্ডিনেশন করে আগের মতো কাজ করবে। অজিতবাবুর উদ্দেশে তাঁর বার্তা, যতক্ষণ নতুন ব্লক কমিটি না হচ্ছে, ততক্ষণ প্রত্যেককে নিয়ে ব্লকে ব্লকে মিটিং করো। যেখানে যেখানে দূরত্ব রয়েছে, তা কমিয়ে আনতে হবে। একইসঙ্গে তিনি বলেন, আমি নয়, আমরা। কেউকেটা হয়ে যায়নি কেউ। সবার সঙ্গে চললে তবেই সেটা মানুষের দল হয়।
নতুন দায়িত্ব পেয়ে অজিতবাবু বলেন, তৃণমূলের মতো একটা সংগ্রামী দলের দায়িত্ব পেয়ে অত্যন্ত খুশি। নেত্রী যা দায়িত্ব দিয়েছেন, অক্ষরে অক্ষরে পালন করার চেষ্টা করব।
এদিন ফের জেলা পরিষদের প্রসঙ্গ উত্থাপন করে মমতা বলেন, একজন জেলা পরিষদের সদস্য মানে এই নয় যে, আমি আমার মতো করে নিলাম। ঘ্যাচাং ফু হবে। এক সেকেন্ডে কেটে দেব।