বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ইস্পাত পল্লি এলাকায় ডিএসপির জমিতে কয়েক হাজার পরিবার বসবাস করে। দীর্ঘ প্রায় ৪০ বছর ধরে তাঁরা ওই এলাকায় বসবাস করছেন বলে দাবি। সেখানে এদিন সকালে হঠাৎই ডিএসপি কর্তৃপক্ষ সিআইএসএফ, বিশাল পুলিস বাহিনী ও জেসিবি নিয়ে হাজির হয়। অভিযোগ, পরপর ছ’টি পাকা বাড়ি ও একটি ক্লাব জেসিবি দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। এরপরেই এলাকাবাসী প্রতিবাদে সরব হন। চাপে পড়ে উচ্ছেদ অভিযান তড়িঘড়ি বন্ধ করে দেয় ডিএসপি কর্তৃপক্ষ। ক্ষতিপূরণের দাবিতে ডিএসপির (টাউন সার্ভিস) জিএম অরুণ কুমার আম্বেদকরকে ঘেরাও করে রাখা হয়। ডিএসপি কর্তৃপক্ষ মৌখিক আশ্বাস দিলেও দফায় দফায় বিক্ষোভ ও বচসা চলতে থাকে। ঘটনাস্থলে আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিস কমিশনারেটের এসিপি(দুর্গাপুর) ধ্রুবজ্যোতি মুখোপাধ্যায় আসেন। শেষমেশ ডিএসপি কর্তৃপক্ষ লিখিতভাবে আশ্বাস দিলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
বিক্ষোভকারী মোহন পাশোয়ান, প্রদীপ মণ্ডল বলেন, এই এলাকায় দিনমজুর মানুষের বসবাস। দীর্ঘ প্রায় ৪০ বছর ধরে বসবাস করছি। এদিন হঠাৎ ডিএসপি কর্তৃপক্ষ এসে উচ্ছেদ অভিযান চালায়। দুঃস্থ মানুষদের একের পর এক ঘরবাড়ি ভাঙতে শুরু করে। আমরা ঘটনার প্রতিবাদ করেছি।
ডিএসপির জনসংযোগ আধিকারিক আশরাফুল হোসেন মজুমদার বলেন, উচ্ছেদ অভিযান চলাকালীন প্রায় সব এলাকায় এই ধরনের ঘটনা ঘটে। বাধা বিপত্তির মধ্যেও কিন্তু আমাদের অভিযান চলতে থাকবে।