বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভানেত্রী কল্পনা শেঠি বলেন, প্রায় প্রতিদিনই শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে শহর ও স্থানীয় নেতৃত্ব এবং কর্মীদের নিয়ে বৈঠক হচ্ছে। সেখানে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। বিশেষ করে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প সহ মুখ্যমন্ত্রী ঘোষিত প্রকল্পগুলি থেকে মানুষ কীভাবে উপকৃত হচ্ছেন। কত সংখ্যক মহিলা এই সব প্রকল্প থেকে উপকৃত। তাঁরা কী ভাবছেন, এই সব নিয়ে আমরা বৈঠকগুলিতে আলোচনা করছি। ভোট প্রচারে এই প্রকল্পগুলিকেই প্রাধান্য দেওয়া হবে। তিনি বলেন, প্রতিটি ওয়ার্ডে কমিটি গড়ে দেওয়া হচ্ছে। তৈরি করা হচ্ছে বুথ কমিটিও। কমিটির সদস্যরা প্রতিটি বাড়িতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর প্রকল্পগুলির কথা মানুষের কাছে তুলে ধরবেন। যাঁরা প্রকল্পের সুযোগ পাচ্ছেন, তাঁদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করবেন। বাসিন্দাদের তৃণমূল তথা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশে থাকার আহ্বান জানাবেন। যাঁরা এই সব প্রকল্পের সুবিধা পাচ্ছেন না, তাঁদের নাম তালিকাভুক্ত করবেন। তাঁরা যাতে সুবিধা পান, তার জন্য আমরা পুরসভা ও প্রশাসনের নজরে আনব। কর্মীদের বলা হয়েছে, বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ হয়ে প্রতিটি বাড়িতে গিয়ে প্রচার চালাতে হবে। একই সঙ্গে বিজেপির ধর্ম নিয়ে রাজনীতি ও এলাকার বিধায়ক এবং সাংসদ যে কোনও উন্নয়ন করেননি তাও তুলে ধরতে হবে।
একইভাবে দলের সোশ্যাল মিডিয়া গ্রুপের মহিলাদেরও প্রচারের কাজে নেমে পড়তে বলা হয়েছে। তাঁরা বিভিন্ন উন্নয়নমূলক ও বাসিন্দাদের উপকারে লাগছে এমন প্রকল্পগুলির কথা সোশ্যাল মিডিয়ায় তুলে ধরবেন। সেখানে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের কথা তো থাকবেই। স্বাস্থ্যসাথী থেকে কীভাবে মানুষ উপকৃত হচ্ছেন, তার কিছু উদাহরণও প্রচারে তুলে ধরা হবে। সোশ্যাল মিডিয়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত সুচিত্রা জানা বলেন, আমরা শহরের উন্নয়নমূলক প্রকল্পের পাশাপাশি রাজ্য সরকারের বিভিন্ন জনমুখী কর্মসূচির কথাও তুলে ধরছি।