কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
সরকারপক্ষের আইনজীবী গুরুপদ ভট্টাচার্য বলেন, গ্রাম্য বিবাদকে কেন্দ্র করে ২০১৭সালের ৭এপ্রিল সন্ধ্যায় খিরি গ্রামের খাঞ্জাপাড়ায় মোতিউর মণ্ডল সহ আরও কয়েকজনের উপর হামলা হয়। ঘটনায় গুরুতর জখম হন মোতিউর সাহেব। পরের দিন বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। ওই ঘটনায় আকবর সহ মোট ২২জনের বিরুদ্ধে কোতুলপুর থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। মূল অভিযুক্ত আকবর সহ সকলকেই পুলিস ধাপে ধাপে গ্রেপ্তার করে। পরে বাকিরা জামিন পেলেও আকবর বিষ্ণুপুর জেলে বন্দি ছিল। সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে বুধবার বিষ্ণুপুর মহকুমা আদালতের বিচারক মূল অভিযুক্ত সহ মোট সাতজনকে দোষী সাব্যস্ত করেন। বাকিরা উপযুক্ত প্রমাণের অভাবে খালাস পান। বৃহস্পতিবার দোষীদের সাজা ঘোষণা হয়। এদিন সাজা শুনে প্রত্যেকে কাঠগড়াতেই কান্নায় ভেঙে পড়েন। সাজাপ্রাপ্ত আকবর মণ্ডলের এক নাতি রাজেশ শেখ বলেন, আমার আত্মীয়রা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছেন। এই রায়ের বিরুদ্ধে আমরা উচ্চ আদালতে আবেদন জানাব।
আড়ষায় বধূকে ধর্ষণের দায়ে কারাদণ্ড: আড়ষা থানার ঝুঁঝকা গ্রামে বাড়িতেই এক গৃহবধূকে ধর্ষণের দায়ে এক যুবককে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ দিলেন পুরুলিয়া জেলা আদালতের বিচারক। বৃহস্পতিবার পুরুলিয়া জেলা আদালতের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক (ফাস্ট ট্রাক ফার্স্ট কোর্ট) তাপস কুমার মিত্র এই রায় দেন। পুরুলিয়া জেলা আদালতের সরকারি আইনজীবী সুবোধ কুমার চট্টোপাধ্যায় বলেন, ২০১৭ সালের ১৭আগস্ট ঝুঁঝকা গ্রামে এক গৃহবধূকে ধর্ষণের দায়ে পরিমল মাহাত নামে এক যুবককে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং ৫০০ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও দু’বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রথমে গ্রেপ্তারের পর ওই যুবক জামিনে মুক্ত ছিল।