কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
বুলেটিন অনুসারে, দিন সাতেক আগে অর্থাৎ ১২জানুয়ারি জেলায় ৭০১ জন সংক্রামিত হয়েছিলেন। পরদিন ৮৯৫জন ও ১৪ জানুয়ারি ৯৮৪ জন আক্রান্ত হন। যা সাম্প্রতিককালের রেকর্ড। ওইদিন দু’জনের মৃত্যু হয়েছিল। ১৫ জানুয়ারি নতুন করে ৮০০জন সংক্রামিত হন, একজন মারা যান। ১৬ জানুয়ারি ৭৭৬জন আক্রান্ত ও তিনজন মারা যান। গত সোমবার ৫৬৪ জন আক্রান্তের সন্ধান মিলেছিল। গত ২৪ঘণ্টায় আক্রান্তের গ্রাফ অনেকটাই নিম্নমুখী। বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থতার হার বেড়েছে। করোনা মুক্ত হয়েছেন ৫১৮ জন। সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা কমে হয়েছে ৫৭১৩।
রামপুরহাট স্বাস্থ্যজেলার ডেপুটি সিএমওএইচ-২ স্বপনুকমার রায় বলেন, তৃতীয় ঢেউয়ে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা কমছে। চলতি মাসের শেষ ও ফেব্রুয়ারি মাসের শুরুতে সেই সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে আরও কমে আসবে। তিনি বলেন, দু’দিন আগে পর্যন্ত করোনা আক্রান্তের হার বেশি ছিল। একবার করোনা আক্রান্ত হলে কমপক্ষে ছ’মাসের মধ্যে নতুন করে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কম। ফলে আপাতত আক্রান্তের হার কমছে। এই মুহূর্তে করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের প্রকোপ কমছে। আপাতত স্বস্তি মিললেও নতুন করে ঢেউ আসবে কি না, তা এখনই বলা যাচ্ছে না।
স্বাস্থ্যকর্তারা বলছেন, যাঁরা এখনও করোনার টিকার প্রথম বা দ্বিতীয় ডোজ নেননি তাঁদের সচেতন করা হচ্ছে। দ্রুত নিকটবর্তী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে এসে টিকা নেওয়ার কথা বলা হচ্ছে। কারণ, ভ্যাকসিনের ডোজ সম্পূর্ণ করা থাকলে করোনা আক্রান্তের মৃত্যুর আশঙ্কা অনেকটাই কমে যায়। সেজন্য তৃতীয় ঢেউয়ে আক্রান্তের গ্রাফ বাড়লেও প্রথম ঢেউয়ের তুলনায় মৃত্যুর হার অনেক কম।