কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, এধরনের অপারেশন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে হয় না। রোগীকে অনাময় হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। তাঁকে সেখানে নিয়ে যেতেও ঝক্কির মুখোমুখি হন চিকিৎসকরা। প্রথমে কোনও অ্যাম্বুলেন্স চালক যেতে রাজি হচ্ছিল না। একজনকে বুঝিয়ে সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়। অনাময়ে আবার করোনা রোগীর অপারেশনের ব্যবস্থা নেই। রোগীর স্বার্থে সেখানে ওটির ব্যবস্থা করা হয়। অপারেশনের পর আবার তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের কোভিড ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সুপার তাপস ঘোষ বলেন, রোগী সুস্থ রয়েছেন। বাড়ির লোকজনের সহযোগিতা পাওয়া যায়নি। চিকিৎসকরা নিজের দায়িত্বে পেসমেকার বসিয়েছেন। চিকিৎসকদের এই কাজে আমরা খুশি।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই বৃদ্ধা বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। তাঁকে প্রথমে আসনসোল জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখান থেকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তাঁকে রেফার করা হয়। ওই বৃদ্ধার বাড়ি জামুড়িয়ার শিবপুর এলাকায়। পেসমেকার বসানোর পর তাঁর শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে। বৃদ্ধার পাঁচ ছেলে ও একমেয়ে রয়েছে। অপরেশন হয়ে যাওয়ার পর বুধবার তাঁর এক মেয়ে হাসপাতালে আসেন। তিনি বলেন, স্বামীর কাছে মোবাইল ছিল। উনি মঙ্গলবার বাইরে ছিলেন। সেই কারণে ফোন ধরতে পারেনি। পরে আমরা বিষয়টি জানতে পারি। এর আগে আমরা মাকে হাসপাতালে দেখে গিয়েছি। হাসপাতাল সুপার বলেন, বৃদ্ধার করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ হলে তাঁকে ছুটি দেওয়া হবে।