বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, নদীয়া জেলায় ১ লক্ষ ৮০ হাজার ছাত্রছাত্রীকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছিল। যার মধ্যে ১৪ দিনে জেলার ৯৫ শতাংশ ছাত্রছাত্রীকে করোনার টিকা দেওয়া হয়েছে। ১ লক্ষ ৭০ হাজার ৭৫ ছাত্রছাত্রী এখনও পর্যন্ত করোনা টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছে।
বেয়াড়া কোভিডের কারণে নতুন বছরে ফিরে এসেছে বিধিনিষেধ। টিকা নিয়ে বহু মানুষের মধ্যে অনীহা দেখা দিয়েছিল। করোনার বাড়বাড়ান্তর কারণে ফের টিকা নিতে উৎসাহ দেখাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, নদীয়া জেলায় বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ১৪ হাজার ৭০২ জন। টিকাকরণের এক বছর পার হয়েছে। এখনও পর্যন্ত জেলায় করোনার প্রথম ডোজ পেয়েছেন ৩৫ লক্ষ মানুষ। দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন ২৭ লক্ষ মানুষ।
নদীয়া জেলার সিএমওএইচ স্বপনকুমার দাস বলেন, ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সিদের টিকাকরণ প্রায় শেষের দিকে। বিগত কয়েদিনে ব্লক ও পুরসভা স্তরে জোরকদমে টিকাকরণ হয়েছে। নদীয়া জেলায় অনেকটা কমল দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা। রবিবার সকাল ৭টা থেকে সোমবার সকাল ৭টা পর্যন্ত জেলায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২৯৫ জন। যার মধ্যে বীরনগর পুরসভায় একজন, চাকদা পুরসভা ও ব্লকে ২৪জন, চাপড়া ব্লকে ১১জন, কুপার্স ক্যাম্পে একজন, গয়েশপুর পুরসভায় চারজন, হাঁসখালি ব্লকে ১১জন, হরিণঘাটা ব্লক ও পুরসভায় ১০জন, কালিগঞ্জে ১৫জন, কল্যাণী পুরসভায় ২২জন, করিমপুর-১ ও ২ ব্লকে ১২জন সংক্রামিত হয়েছেন। এছাড়া কৃষ্ণগঞ্জে সাতজন, কৃষ্ণনগর-১ ও ২ ব্লক এবং পুরসভায় ৬২জন, নবদ্বীপ ব্লক ও পুরসভায় ২৮জন, নাকাশিপাড়ায় ন’জন, রানাঘাট-১ ও ২ ব্লক ও পুরসভায় ৩৯জন, শান্তিপুর পুরসভা ও ব্লকে ২০জন, তেহট্ট-১ ও ২ ব্লকে ১২ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।