ব্যবসায় অগ্রগতি ও শুভত্ব বৃদ্ধি। ব্যয়ের চাপ থাকায় সঞ্চয়ে বাধা থাকবে। গলা ও বাতের সমস্যায় ... বিশদ
দুর্গাপুরের মেয়র দিলীপ অগস্থি বলেন, প্রতি ওয়ার্ডেই ৩০ লক্ষ টাকা করে উন্নয়নমূলক কাজ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। ৫ লক্ষ টাকার ছ’টি করে প্রকল্প চাওয়া হয়েছে। দ্রুত কাজ শুরু হবে।
চলতি বছরে অতি বর্ষণের জেরে প্লাবনে ডুবেছিল আসানসোল থেকে কুলটি। পানীয় জল প্রকল্পের বিভ্রাটের জেরে জলশূন্য থাকতে হয়েছিল রানিগঞ্জ জামুড়িয়াকে। এবার তেমন কোনও বিভ্রাটের মুখোমুখি হতে হয়নি দুর্গাপুরবাসীকে। তবে বর্ষার পর বিভিন্ন এলাকায় রাস্তাঘাটের বেহাল দশা দেখা গিয়েছিল। পুজোর আগে কিছু সংস্কার হয়েছিল। এবার ফের রাস্তা ও ড্রেনের মানোন্নয়ন করতে নামছে দুর্গাপুর পুরসভা। কাজের সমবণ্টনের উপরই জোর দেওয়া হয়েছে। এবার সেই ওয়ার্ডের কাজ করার ক্ষেত্রে কাউন্সিলারদের দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে। প্রতিটি কাজ ৫ লক্ষ টাকার মধ্যে হলেও একযোগে ২৫০টি কাজ শুরু হতে চলায় শহরে এক বড় উন্নয়ন কর্মযজ্ঞের সূচনা হবে বলে রাজনৈতিক মহলের ধারণা।
ডেপুটি মেয়র অনিন্দিতা মুখোপাধ্যায় বলেন, আমাদের এলাকার বহু রাস্তার সংস্কার প্রয়োজন। সেল কো-অপারেটিভের চারটি, অম্বুজার একটি ও নন কোম্পানির একটি রাস্তা সংস্কার করা হবে। এছাড়াও কবিগুরু এলাকার একটি ড্রেন ভেঙে গিয়েছিল। পুরসভা সেটিও দ্রুত সংস্কার করবে।
নতুন বছরের সেপ্টেম্বরে মেয়াদ শেষ হচ্ছে দুর্গাপুর পুরসভার। তার আগেই এপ্রিলের মধ্যে রাজ্যের শতাধিক পুরসভায় ভোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু যেভাবে দুর্গাপুরে মেয়র পরিবর্তন নিয়ে বারবার গুঞ্জন উঠেছে তাতে আখেরে উন্নয়ন কাজের ক্ষতি হচ্ছে বলে শহরবাসীর দাবি। তাই দলীয় সূত্রে খবর, শহরের উন্নয়ন নিয়েই সবপক্ষকে বাড়তি নজর দেওয়ার বার্তা দেওয়া হয়েছে।