কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
সভা থেকে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের উজ্জীবিত করেন স্বপনবাবু। পাশাপাশি জেলার সংগঠনকে গ্রাউন্ড জিরো থেকে সুসংগঠিত করার বার্তা দেন। এছাড়াও কর্মচারীদের রাজ্য সরকারের জনকল্যাণমূলক প্রকল্প, যেমন লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড, দুয়ারে রেশন, কৃষক বন্ধু, মানুষের কাছে আরও বেশি করে তুলে ধরার কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, করোনা মহামারীর মতো প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও সরকারি কর্মচারীরা আমাদের অনেক সাহায্য করেছেন। তার জন্য আমরা তাঁদের কাছে কৃতজ্ঞ। তবে সংগঠনকে আরও দৃঢ় করতে হবে। যাতে বাইরের কেউ এসে আমাদের টলাতে না পারে। কিছু সমস্যা রয়েছে, সেগুলি আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা হবে।
তৃণমূলের জেলা সভাপতি বলেন, পারিপার্শ্বিক কোনও সংগঠন নয়, একটাই সংগঠন হতে হবে। এক ছাতার তলায় কাজ করতে হবে। বাম জমানায় সরকারি কর্মচারীদের উপর বাড়তি চাপ থাকত। তবে কর্মচারীদের নিজেরা দায়িত্ব নিয়ে সরকারি প্রকল্পগুলিকে মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। কর্মচারীদের যে দাবি দাওয়াগুলি রয়েছে, সেগুলি আমরা অবশ্যই আলোচনার মাধ্যমে সম্পূর্ণ করব।