বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এদিন নন্দীগ্রাম-১ ব্লকের মনুচক সমবায় সমিতির কর্মীরা পঞ্চমখণ্ড জালপাই গ্রামের তিনটি বুথে গিয়ে প্রায় ৪০জন গ্রাহকের হাতে রেশনসামগ্রী তুলে দেন। স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যা জয়শ্রী বেরা, তৃণমূলের বুথ সভাপতি বুদ্ধদেব মাজি সহ আরও অনেকেই ছিলেন। শহিদ মাতঙ্গিনী ব্লকে এদিন মোট ২০ জন ডিলার এই কর্মসূচিতে যোগ দেন। এমআর ডিলাররা বাড়ি বাড়ি ই পস মেশিন এবং ভ্যানে রেশন সামগ্রী নিয়ে পৌঁছে যান। বিল কেটে রেশন সামগ্রী গ্রাহকের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
পূর্ব মেদিনীপুরের জেলা খাদ্য নিয়ামক সৈকত চক্রবর্তী বলেন, জেলায় মোট ৪২১ জন এমআর ডিলার দ্বিতীয় পর্যায়ের দুয়ারে রেশন কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন। এমআর ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশনের জেলা সম্পাদক মাধব পাঁজা বলেন, প্রথম পর্যায়ের দুয়ারে রেশন কর্মসূচির পর ডিলারদের অসুবিধা খাদ্য নিয়ামকের নজরে আনা হয়েছিল। কিন্তু, সেসব নিয়ে কোনও আলোচনা হয়নি। এর মধ্যে ৫০ শতাংশ ডিলারকে নিয়ে দ্বিতীয় পর্যায়ের কর্মসূচি শুরু হয়ে গেল। এখনও পর্যন্ত দুয়ারে রেশন নিয়ে কোনও লিখিত নির্দেশিকা আমাদের দেওয়া হয়নি। সবটাই মৌখিকভাবে করানো হচ্ছে। বাড়ি বাড়ি রেশন পৌঁছে দেওয়ার জন্য যে খরচ, আগে তার নিশ্চয়তা দরকার। কিন্তু, সেসব না করে আমাদের উপর সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে।পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় সবং, পিংলা, ডেবরা, খড়্গপুর, মেদিনীপুর সহ সর্বত্র বাড়ি বাড়ি গিয়ে দুয়ারে রেশন দেওয়া হয়। জেলা খাদ্য নিয়ামক অরবিন্দ সরকার বলেন, এর আগে ১৫ শতাংশ ডিলার বাড়ি বাড়ি গিয়ে রেশন সামগ্রী বিলি করেছেন। দ্বিতীয় পর্যায়ে তার সঙ্গে আরও ৩৫ শতাংশ ডিলারকে যুক্ত করা হয়েছে।