দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
যদিও পুরসভা সূত্রে দাবি করা হয়েছে, ভিড়ের মধ্যে কারা এসেছেন, কে প্রতিষেধক নিয়েছেন সেটা তো বলা সম্ভব নয়। শহরবাসীকে কুপন দেওয়া হয়েছিল। তারপর কে কুপন নিয়ে টিকা নিয়েছেন কী করে বলব? পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, শহরের প্রায় দেড় হাজারেরও কিছু বেশি মানুষ এখনও টিকা পাননি। বিভিন্ন ওয়ার্ড মিলিয়ে প্রায় ৬৭জন প্রতিবন্ধী মানুষও এখনও টিকা পাননি। অনেকের দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার সময় চলে এলেও প্রথম ডোজ নেওয়ার কোনও মেসেজ পাননি। যদিও পুরসভার প্রশাসক বোর্ডের সদস্য আব্বাস হোসেন বলেন, সরকারি গাইড লাইন মেনে প্রথম দিকে ভোটকর্মী ও সুপার স্প্রেডাররা প্রতিষেধক নিয়েছেন। পরে শপিং মল, ওষুধের দোকান, হোমের আবাসিক, ব্যাঙ্ক ও এলআইসির সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে। এঁদের একটি রড় অংশ শহরের বাইরের বাসিন্দা। তাতেই ভ্যাকসিন পাওয়ার সংখ্যা বেড়েছে। তিনি বলেন, এখনও শহরের প্রায় দেড় হাজার মানুষ টিকা পাননি। বিষয়টি স্বাস্থ্যদপ্তরে জানানো হয়েছে। তাঁদেরও টিকা দেওয়া হবে। প্রতিবন্ধীদের বাড়ি থেকে গাড়িতে ভ্যাকসিন সেন্টারে এনে টিকা দিয়ে ফের বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। পুজোর আগেই সবাইকে প্রতিষেধক দেওয়া হবে। প্রথম ডোজের মেসেজ না পাওয়ার ব্যাপারে তিনি বলেন, হাজার হাজার মানুষের ভিড়ে হয়তো কয়েকজন মেসেজ পাননি। তবে তাঁরা পুরসভায় যোগাযোগ করলে মেসেজ পাঠানোর ব্যবস্থা হবে। পুরসভার এক কর্মী বলেন, অনেক সময় পোর্টালে সমস্যা থাকায় অফলাইনে কাজ করতে হয়েছে। পরে সেই তথ্য ভুলবশত পোর্টালে আপলোড না করায় এই সমস্যা হতে পারে।
রামপুরহাট স্বাস্থ্যজেলার ডেপুটি সিএমওএইচ(৩) অসিত পাণ্ডে বলেন, রামপুরহাট পুরসভায় ১৮বছরের ঊর্ধ্বে একশো শতাংশ ভ্যাকসিন হয়েছে। বাইরের কিছু লোক নিয়েছে বলেই হয়তো একশো শতাংশের উপরে দেখাচ্ছে। পুরসভা আরও কিছু প্রথম ডোজ চেয়েছে।