বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, বিহারের মুঙ্গের থেকে অস্ত্র নিয়ে এসে গুলি করে খুন করা হয় চঞ্চলকে। খুনের জন্য মোট চারজন সুপারি কিলার ভাড়া করা হয়েছিল। এদের মধ্যে ইমরান ও শের আলির ভূমিকা সবচেয়ে বেশি ছিল বলে জানতে পেরেছে পুলিস। ইমরান মোটর বাইক চালাচ্ছিল। আর পিছনে বসেছিল শের আলি। বাইক ধাওয়া করে চঞ্চলবাবুকে গুলি করে শের আলি।
পরে প্রমাণ এড়াতে নিজের গায়ের জামা খুলে ফেলে অন্য জামা পরে চলে যায়। শের আলিদের জঙ্গলের রাস্তা চিনিয়ে দেয় আরএক ধৃত আয়ুব শেখ।
পুলিস জানতে পেরেছে, এই খুনের মূল মাথা দেবশালা অঞ্চলের যুব তৃণমূল নেতা আসানুর মণ্ডল। তাকেও পুলিস ইতিমধ্যে গ্রেপ্তার করেছে। সব মিলিয়ে এই ঘটনায় পুলিস মোট আটজনকে গ্রেপ্তার করল।