গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
এক প্রতিবেশী বলেন, বেশ কয়েক মাস কোনও ঝামেলা ছিল না। সপ্তাহখানেক আগে উত্তম ভাগ-বাঁটোয়ারার জন্য নতুন করে বাবাকে চাপ দেয়। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টা নাগাদ উত্তম বাবাকে গালিগালাজ করায় সঞ্জয় প্রতিবাদ করে। ফলে দুই ভাইয়ের মধ্যে বচসা শুরু হয়। তখন বৃদ্ধ ছোট ছেলের পক্ষে কথা বলায় সেই আক্রোশে উত্তম বাড়িতে পড়ে থাকা একটি বাঁশ নিয়ে এসে নিধুবাবুর মাথায় বেশ কয়েকবার আঘাত করে। ওই বৃদ্ধ রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। তাঁর চিৎকারে প্রতিবেশীরা ছুটে এলে অভিযুক্ত ছুটে পালায়। প্রতিবেশীরা তাঁকে উদ্ধার করে আজিমগঞ্জ সিটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত বলে জানান।মৃতের এক প্রতিবেশী কল্পনা মণ্ডল বলেন, নিধুকাকু ছোট ছেলের কাছে থাকত। তাই বড় ছেলে সবসময় সম্পত্তি ভাগ-বাঁটোয়ারার জন্য চাপ দিচ্ছিল। এনিয়ে আমরা বেশ কয়েকবার উত্তমকে বুঝিয়েছিলাম। কিন্তু ও যে বাবাকে খুন করে ফেলবে তা কল্পনাও করতে পারিনি। জিয়াগঞ্জ থানার পুলিস অফিসার বলেন, তদন্ত শুরু হয়েছে। ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্ত পলাতক। তার খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে।