বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গত কয়েকদিন ধরে একটানা বৃষ্টির জেরে এবং বিভিন্ন জলাধার থেকে জল ছাড়ায় গোঘাটের বালি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। ডুবে যায় রাস্তাঘাট, মাঠজমি। ভেসে যায় পুকুর। অনেক মাটির বাড়িও ভেঙে যায়। ডুবে যায় টিউবওয়েলও। এমনই পরিস্থিতিতে পিএইচই’র জল সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায় ওই এলাকায়। প্রচণ্ড জল সঙ্কটে ভুগতে থাকেন গ্রামের মানুষ। সেই সঙ্কট থেকে বাঁচাতে প্রশাসনের তরফ থেকে তাদের জলের পাউচ দেওয়া হয়। তবে এক্ষেত্রে রান্নার জলের সংকট দেখা দিচ্ছিল। তাই পঞ্চায়েতের উদ্যোগে নৌকায় করে পানীয়জল গ্রামে গ্রামে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। এই প্রসঙ্গে মৃত্যুঞ্জয়বাবু বলেন, ২০০ লিটার করে ৪টি ড্রামে জলভর্তি করে নৌকায় করে বাড়িতে বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। গ্রামের মানুষরা কেউ বালতি, কেউ কলসি করে সেই জল সংগ্রহ করে রান্নার কাজে ব্যবহার করছেন। কিছু কিছু জায়গায় জল নামছে। তবে সেখানকার টিউবওয়েলগুলি থেকে জল সংগ্রহ করতে নিষেধ করা হয়েছে। ওই জল পান করলে পেটের রোগ হতে পারে। তার জন্যই আমরা বাড়িতে বাড়িতে জল পৌঁছে দিচ্ছি।