বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
হাসপাতাল ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, নীলান্দ্রির বাবা সর্বেশ্বর মণ্ডল বর্ধমানে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট পদে কর্মরত। সাধনপুরের সরকারি আবাসনের অন্যান্য অধিকারিকদের সঙ্গে সর্বেশ্বরবাবু থাকেন। স্ত্রী ও একমাত্র সন্তান নিয়েই তাঁর পরিবার। এদিন সকালে তিনি নিজের দপ্তরে কাজে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। সেই সময় সকলের চোখ এড়িয়ে নীলান্দ্রি ব্যালকনি থেকে পড়ে যায়।
আবাসনের প্রতিবেশী অন্যান্য আধিকারিকরা বলেন, এই বিল্ডিংটি বহু পুরনো। সেখানকার ব্যালকনির রেলিংটি আড়াই থেকে তিন ফুট উচ্চতার। ব্যালকনিতে কয়েকটি গাছের টব ছিল। আমাদের অনুমান, খেলার সময় ওই টবের উপর উঠে যাওয়ায় রেলিং টপকে পড়ে যায় শিশুটি। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা চেষ্টা করেও তাকে বাঁচাতে পারেননি।
সর্বেশ্বরবাবুর ঘনিষ্ঠ ডিপিএলও সৈকত হাজরা বলেন, খুবই মর্মান্তিক ঘটনা। ঘটনার খবর পেয়েই আমরা হাসপাতালে আসি। দ্রুত চিকিৎসা শুরু করেও শেষ রক্ষা হয়নি। প্রতিবেশী অপর এক আধিকারিক প্রদীপ্ত বিশ্বাস বলেন, শিশুটি আচমকা ওইভাবে উঠে গিয়েছে, তা কেউ খেয়াল করেনি। ঘটনাটি খুবই দুঃখজনক।