উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
রসুলপুর নদীতে জলোচ্ছ্বাসের দাপটে দেশপ্রাণ ব্লকের উমাপতিবাড় ও শুনিয়া গ্রাম প্রায় বিধ্বস্ত হয়ে গিয়েছে। পাশাপাশি দুটি গ্রামের সংযোগকারী জীর্ণ কাঠের সেতু আরও জীর্ণ হয়ে গিয়েছে। দেশপ্রাণ ব্লকেরই সরদা গ্রাম পঞ্চায়েতের উত্তর দুরমুঠ এলাকায় জীর্ণ কাঠের সেতুটির অবস্থা আরও সঙ্গীন হয়ে গিয়েছে। ব্লকের নদীতীরবর্তী পূর্ব আমতলিয়া, ঝাওয়া, কাঁথি-৩ ব্লকের কানাইদিঘি এলাকায় কাঠের সেতুরও বেহাল দশা। কাঁথি-১ ব্লকের দেশদত্তবাড় এলাকায় দেশদত্তবাড় ও পূর্ব রামচন্দ্রপুর গ্রামের সংযোগকারী সেতুর ভগ্নপ্রায় অবস্থা। ওই ব্লকেরই দক্ষিণ রসুলপুর ও নারায়ণপুর গ্রামের সংযোগকারী কাঠের সেতুও একই পরিস্থিতি হয়েছে। জলোচ্ছ্বাসের জেরে খেজুরি-১ ও ২, রামনগর-১ ও ২ ব্লকের উপকূলবর্তী এলাকায় জীর্ণ কাঠের সেতুগুলিও আরও বেহাল অবস্থা হয়ে গিয়েছে। প্রতিটি এলাকার বাসিন্দাদের দাবি, অবিলম্বে সেতুগুলি মেরামত করা হোক। সেচ দপ্তরের কাঁথি বিভাগের এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার উত্তমকুমার হাজরা বলেন, আমরা একটি রিপোর্ট তৈরি করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠিয়েছি। অর্থ বরাদ্দ হলেই সেতুগুলি মেরামত করা হবে।