দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
ইসকনের জনসংযোগ আধিকারিক রসিক গৌরাঙ্গ দাস বলেন, এ বছরও স্নানযাত্রা নিয়মমাফিক হবে। সেখানে সর্বসাধারণের প্রবেশ থাকবে না। সমস্ত অনুষ্ঠানই ভার্চুয়ালি চলছে। অন্যান্য বছর প্রভুপাদ ঘাট থেকে গঙ্গাজল সংকীর্তন সহকারে ভক্তরা রাজাপুর জগন্নাথ মন্দিরে নিয়ে যেতেন। সেখানে জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে জগন্নাথদেব, বলদেব এবং সুভদ্রা এই তিনটি বিগ্রহকে ভক্তরা স্নান করাতেন। অতিমারীর কারণে এ বছর ওই সমস্ত অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়েছে।
ইসকন সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজাপুরের জগন্নাথ মন্দির থেকে জগন্নাথদেব, বলদেব এবং সুভদ্রার যে তিনটি সুসজ্জিত রথ সাড়ে পাঁচ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে মাসির বাড়ি ইসকনের মূল মন্দির চন্দ্রোদয় মন্দিরে আসত। এবার সেই রথ বের হবে না। দেশ-বিদেশের ভক্তদেরও আসার প্রশ্ন নেই। তবে নিয়ম রক্ষার জন্য ইসকন মন্দির ক্যাম্পাসে সংক্ষিপ্ত আকারে যে রথযাত্রা বের করা হতো, তা এ বছর হবে কি না সে বিষয়ে এখনও কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি ইসকন কর্তৃপক্ষ।
ইসকনের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আধিকারিক ভক্তিস্বরূপ দাস বলেন, বড় বিগ্রহ যে রথে তোলা হতো সেটি ইসকনের মূল অফিসেই রাখা আছে। সেখানে বিগ্রহও রয়েছে। নিত্যপুজো করা হয়। স্নানযাত্রায় ওই বিগ্রহগুলি সেখানকার সেবায়েতরা নিয়ম মেনে স্নান করাবেন। তবে সেখানেও কোনও ভক্তই প্রবেশ করতে পারবেন না।