গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
গ্রামের পাশ দিয়ে চলে গিয়েছে ঝাঁ চকচকে বাদশাহি রোড। পাশে বিপ্রকালী মন্দির মোড়ের পাশ দিয়ে জামুয়ার গ্রাম পঞ্চায়েতের ঘোষপুকুর, বালিয়া, রমনা, সেন্ডা যাওয়ার লালা মোরামের কাঁচা রাস্তা চলে গিয়েছে। পাশ দিয়ে গিয়েছে ময়ূরাক্ষীর ক্যানেল। রাস্তার কোথাও বড় গর্ত কোথাও আবার হাঁটু পর্যন্ত কাদা। প্রায় তিন কিলোমিটার রাস্তা গত কয়েক বছর যাবৎ বেহাল অবস্থা। লাগাতার বৃষ্টিতে চলাচল করাই দায় হয়ে গিয়েছে। ফলে কোনও গাড়ি চলাচল করছে না। বাধ্য হয়ে গ্রামের বাসিন্দারা নিজেরাই অর্থ সংগ্রহে নামেন। প্রায় ৪০হাজার টাকা সংগ্রহ করে ইট কেনা হয়েছে। রাস্তায় আটকে থাকা জল বের করে ইট আর মাটি দিয়ে গর্ত ভরাট করা হয়েছে। পেশায় শিক্ষক প্রহ্লাদ মণ্ডল বলেন, চলাচল করতে পারছি না। ফলে নিজেরাই নেমে পড়েছি। প্রশাসনের কাছে অনুরোধ, আমাদের চলাচলের মতো ব্যবস্থা করে দিন।
স্থানীয় পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যা পলি মণ্ডলের স্বামী সুনীল মণ্ডল বলেন, এই কয়েকটি গ্রামে যাওয়ার সরাসরি কোনও রাস্তা নেই। বীরভূম জেলা সেচদপ্তর ক্যানেল পর্যবেক্ষণের জন্য যে পাড় বাঁধায় সেটিই পরবর্তীতে গ্রামে যাতায়াতের মূল রাস্তা জয়ে ওঠে। ফলে সেচদপ্তর বিষয়টি নিয়ে মাথা ঘামায় না। জেলা পরিষদকে জানানো সত্ত্বেও কাজ হচ্ছে না।