বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
শঙ্করপুর ফিশারমেন অ্যান্ড ফিশ ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক স্বদেশরঞ্জন নায়ক বলেন, শেষ সাত বছর আগে দীঘা মোহনার খাল ও শঙ্করপুর খাঁড়িতে ড্রেজিং হয়েছিল। ড্রেজিং না হওয়ায় মাছ ধরার মরশুমে মাঝেমধ্যেই ট্রলার-লঞ্চ উল্টে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। গত বছর তো একাধিক ট্রলার চড়ায় আটকে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এমনকী মৎস্যজীবীদের প্রাণহানির মতো ঘটনাও ঘটেছে। আগামী দিনে ড্রেজিং না হলে শঙ্করপুর মৎস্যবন্দরে কোনও ট্রলার-লঞ্চ ঢুকতেই পারবে না। অবিলম্বে ড্রেজিং করা জরুরি। নাব্যতা হ্রাসের কারণে দীর্ঘদিন ধরে ভুগছে শঙ্করপুর মৎস্যবন্দর। জোয়ারের সময় ছাড়া ট্রলার-লঞ্চ বন্দরে ঢুকতে কিংবা বেরতে পারে না। অন্যদিকে, দীর্ঘদিন ড্রেজিং না হওয়ায় দীঘা মোহনার খালেও চড়া পড়ে গিয়েছে।
অখিলবাবু বলেন, ইতিপূর্বে ড্রেজিংয়ের জন্য ২৪কোটি টাকার প্রকল্প তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু নানা কারণে সেই পরিকল্পনা এগয়নি। আমরা এনিয়ে নতুন করে তোড়জোড় শুরু করেছি। অর্থদপ্তরের অনুমোদন পেলেই ড্রেজিংয়ের কাজ শুরু হবে। তিনি বলেন, শীতের সময় সমুদ্রের জলস্তর অনেকটাই নেমে যায়। তাই নভেম্বরের দিকেই ড্রেজিংয়ের কাজ শুরু করা হবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দায়িত্বপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়াররা ইতিপূর্বে সরেজমিনে পরিদর্শনের পর কাজের সামগ্রিক পরিকল্পনা তৈরি করে ফেলেছেন।