দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার পর্যন্ত মোহনপুরে ৫৬০০, দাঁতন-১ ব্লকে ৫৪০০, কেশপুরে প্রায় ৩৯০০, দাঁতন-২ ব্লকে প্রায় দু’হাজার, কেশিয়াড়িতে ১৩০০ ও দাসপুর-২ ব্লকে ৬৫০টি আবেদন জমা পড়েছে। কেশপুরের বিডিও দীপক ঘোষ বলেন, বেশিরভাগ আবেদনই ঘর ভাঙার ক্ষতিপূরণ চেয়ে করা হয়েছে। দাঁতন-১ ব্লকের বিডিও চিত্তজিৎ বসু বলেন, ঘর ভাঙার পাশাপাশি পান বরজের ক্ষতিপূরণের আবেদনও জমা পড়েছে। দাঁতন-২ ব্লকেও পান বরজের ক্ষতিপূরণ চাওয়া হয়েছে। এক আধিকারিক বলেন, মোহনপুর ব্লকে আবার গোয়ালঘর, রান্নাঘর ভেঙে গিয়েছে বলেও ক্ষতিপূরণ চেয়ে আবেদন করা হয়েছে। অনেকে আবার নৌকা ভেঙে গিয়েছে বলেও আবেদন করেছেন।
জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক বলেন, কেশপুর ব্লকের সলডিহা, আমনপুর, গোলার, মুগবসান, ঝ্যাঁতলা, দাঁতন-১ ব্লকের দাঁতন-১, দাঁতন ২, আলিকোষা, তররুই, মনোহরপুর, শালিকোঠা, আঙুয়া, চক ইসমাইলপুর, আনিকলা, দাঁতন-২ ব্লকের হরিপুর, জেনকাপুর, পোরলদা, সাবরা, সাউরি কোটবাড়, তালদা, তুড়কা, মোহনপুর ব্লকের মোহনপুর, নীলদা, সাউটিয়া, শিয়ালসাই, তনুয়া, কেশিয়াড়ি ব্লকের বাঘাস্তি, নছিপুর, দাসপুর-২ ব্লকের দুদকোমড়া, সবং ব্লকের দেভোগ, নওগা, দন্ডরা, দশগ্রাম, সারতা, চাউলকুড়ি, নারায়ণবাড়, সবং, বলপাই, ভেমুয়া, মোহার, বুড়াল ও বিষ্ণুপুর পঞ্চায়েতে শিবির করে আবেদন জমা নেওয়া হচ্ছে। এছাড়া এসডিও এবং বিডিও অফিসেও বক্স রাখা আছে। সেখানেও আবেদন জমা পড়ছে। আজ শনিবার থেকে একেবারে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তদন্তের কাজ শুরু হবে। ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট পর্যায়ের আধিকারিকদের নেতৃত্বে কমিটি গঠন করা হয়েছে। কিছু এলাকায় অবশ্য আগেই তদন্ত শুরু হয়ে গিয়েছে।