পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
তৃতীয় ঢেউ আসছে বলে ধরে নিয়ে শুক্রবার জেলাশাসক রশ্মি কমলের উপস্থিতিতে একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়। স্বাস্থ্যদপ্তর ও জেলা প্রশাসনের আধিকারিকরাও সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তৃতীয় ঢেউয়ে শিশুরা বেশি করে আক্রান্ত হতে পারে বলে শিশু চিকিৎসার উপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়। বৈঠকে শিশুদের জন্য মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পৃথক করোনা ওয়ার্ড খোলার সিদ্ধান্ত হয়।
সহকারী স্বাস্থ্য অধিকর্তা সৌম্য ষড়ঙ্গি বলেন, মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বিধান ব্লকের দু’টি তলা নিয়ে এই ওয়ার্ড তৈরি হবে। এখানে পাইপ লাইনে অক্সিজেন ব্যবস্থা সহ ৫০টি শয্যা থাকবে। এর মধ্যে ১৭টি পিকু ও আটটি এসএনসিইউ সহ ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট হবে ২৫ শয্যার। বাকি ২৫টি সাধারণ শয্যা। দ্রুত এই কাজ শেষ করে ওয়ার্ড চালু করে দিতে বলা হয়েছে।
মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিকাঠামো উন্নয়ন নিয়েও এদিন বৈঠকে বেশকিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পুরানো ভবনের প্রতিটি ঘরে ও বাথরুমে টাইলস বসানো হবে। এছাড়াও মাতৃমার পাশের জমিতে জরুরি ওপিডি সহ সুপার স্পেশালিটি ব্লক তৈরি হবে। মাতৃমায় প্রসূতি ও শিশুদের জন্য আরও শয্যা বৃদ্ধি করা হবে। একই সঙ্গে উন্নতমানের আধুনিক একটি স্টোররুমও তৈরি করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।