দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
বৃহস্পতিবার দুপুর থেকেই ঘাটাল মহকুমার শিলাবতী, কংসাবতী, রূপনারায়ণ ও ঝুমি নদীর জল বাড়তে থাকে। ঝুমি নদীর জল বাড়ার পরিমাণ ছিল উদ্বেগজনক। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, ঘণ্টায় ঘণ্টায় লাফিয়ে লাফিয়ে জলস্তর বেড়েছে। এদিন সকাল থেকে নদীর দু’দিকের বাঁধ উপচে চাষজমি এবং জনপদে জল ঢুকতে শুরু করে। ঘাটাল ব্লকের বহু গ্রামের রাস্তা ডুবে যায়। বহু বাড়ির মধ্যেও জল ঢুকে যায়। কয়েকশো পরিবার উঁচু জায়গা ও নিজেদের বাড়ির ছাদে আশ্রয় নিয়েছেন। যদিও প্রশাসন জানিয়েছে, বর্তমানে পরিবারগুলি নিরাপদেই রয়েছে।
ঝুমি নদীর দু’টি কাঠের সেতু এদিন সকাল ১০টা নাগাদ ভেঙে যাওয়ায় ঘাটাল ব্লকের বেশ কয়েকটি গ্রাম মহকুমার মূল অংশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। ঘাটালের বিডিও সঞ্জীব দাস বলেন, নদীতে প্রবল স্রোত থাকায় পারাপারের জন্য নৌকাও দেওয়া যাচ্ছে না। তবে প্রসূতি বা রোগীদের অন্যত্র নিয়ে যেতে হলে স্পিড বোট রাখা আছে।
ঘাটাল পুরসভার প্রশাসক মণ্ডলীর চেয়ারম্যান বিভাসচন্দ্র ঘোষ বলেন, শিলাবতীর জলস্ফীতির ফলে আমাদের পুরসভার কয়েকটি ওয়ার্ডে এদিন থেকে জল ঢুকতে শুরু করেছে। তবে এখনও উদ্বেগের কোনও কারণ নেই।