কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
সংবাদদাতা, কালনা: পূর্বস্থলী-১ ব্লকের একটি ইটভাটায় কাজ করা ২৭ জন শ্রমিকের করোনা রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। বিষয়টি জানাজানি হতেই এলাকায় আতঙ্ক ছড়ায়। সোমবার ইটভাটায় মেডিক্যাল টিম পাঠায় ব্লক স্বাস্থ্যদপ্তর। কালনা মহকুমায় ধীরে ধীরে কমছে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা। সেই সময় পূর্বস্থলী-১ ব্লকের উত্তর শ্রীরামপুর এলাকার ওই ইটভাটায় সংক্রমণের খবরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। ওই ভাটায় ভিনরাজ্যের শ্রমিকরাও কাজ করেন। কয়েকজন শ্রমিক অসুস্থ বোধ করলে শ্রীরামপুর গ্রামীণ হাসপাতালে করোনার র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট করা হয়। তাঁদের মধ্যে একজনের রিপোর্ট পজিটিভ আসে। নির্দিষ্ট ঘেরা এলাকার মধ্যে থাকায় বাকি স্থানীয় ও ভিনরাজ্যের শ্রমিকরাও সংক্রমিত হতে পারেন। সেই আশঙ্কায় রবিবার ইটভাটার ১৪০ জন শ্রমিকের করোনা টেস্টের উদ্যোগ নেয় ব্লক স্বাস্থ্যদপ্তর। তারমধ্যে ২৭ জনের রিপোর্ট পজিটিভ আসে। বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হতেই আতঙ্ক ছড়ায়। সোমবার সকালেই ইটভাটায় পৌঁছয় ব্লক স্বাস্থ্যদপ্তরের মেডিক্যাল টিম। সকলের খোঁজ খবর নেন। বিএমওএইচ নিজে গিয়ে চিকিৎসার তদারকি করেন।
ইটভাটার ম্যানেজার বৈদ্যনাথ সরকার বলেন, এমনিতে এই সময় ভাটায় অফ সিজিন। করোনা পরিস্থিতির কারণে যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ভিনরাজ্যের শ্রমিকরা আটকে পড়েন। শ্রমিকরা ভাটার নির্দিষ্ট ঘেরা এলাকার মধ্যে থাকলেও দোকান, বাজারের জন্য তাঁদের বাইরে যেতে হয়। কয়েকজনের জ্বর হওয়ায় হাসপাতালে করোনা টেস্টের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। পরে রবিবার ভাটাতেই ১৪০ জনের করোনা টেস্ট হয়। ২৭ জনের রিপোর্ট পজিটিভ আসে। তবে অধিকাংশের তেমন কোনও উপসর্গ নেই। সকলকে ভাটাতেই আলাদা রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। হাসপাতাল থেকে চিকিৎসকরা এসে খোঁজখবর নিচ্ছেন। ওষুধ দিচ্ছেন।
বিএমওএইচ মহম্মদ নৌমান শেখ বলেন, করোনা টেস্টে ভাটার শ্রমিকদের ২৭ জনের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। মেডিক্যাল টিম গিয়ে চিকিৎসা করছে। তবে, অধিকাংশ উপসর্গহীন। পরিস্থিতির দিকে নজর রাখা হয়েছে।
ইটভাটার ম্যানেজার বৈদ্যনাথ সরকার বলেন, এমনিতে এই সময় ভাটায় অফ সিজিন। করোনা পরিস্থিতির কারণে যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ভিনরাজ্যের শ্রমিকরা আটকে পড়েন। শ্রমিকরা ভাটার নির্দিষ্ট ঘেরা এলাকার মধ্যে থাকলেও দোকান, বাজারের জন্য তাঁদের বাইরে যেতে হয়। কয়েকজনের জ্বর হওয়ায় হাসপাতালে করোনা টেস্টের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। পরে রবিবার ভাটাতেই ১৪০ জনের করোনা টেস্ট হয়। ২৭ জনের রিপোর্ট পজিটিভ আসে। তবে অধিকাংশের তেমন কোনও উপসর্গ নেই। সকলকে ভাটাতেই আলাদা রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। হাসপাতাল থেকে চিকিৎসকরা এসে খোঁজখবর নিচ্ছেন। ওষুধ দিচ্ছেন।
বিএমওএইচ মহম্মদ নৌমান শেখ বলেন, করোনা টেস্টে ভাটার শ্রমিকদের ২৭ জনের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। মেডিক্যাল টিম গিয়ে চিকিৎসা করছে। তবে, অধিকাংশ উপসর্গহীন। পরিস্থিতির দিকে নজর রাখা হয়েছে।
