কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
নলহাটেশ্বরী মন্দিরের অতিথি নিবাসে এই বৈঠকে দলের শহর ও অঞ্চল নেতৃত্ব হাজির হয়েছিল। বিধানসভা ভোটের ফলের নিরিখে পিছিয়ে থাকা বুথগুলির সভাপতিদের দ্রুত সরিয়ে দেওয়া হবে বলেও বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সভা নিয়ে সতর্কতা বজায় রাখতে দলীয় নেতা-কর্মীদেরও মোবাইল বন্ধ রেখে ঢুকতে হয়েছিল।
সম্প্রতি বিধানসভা ভোটে নলহাটিতে তৃণমূল প্রার্থী রাজেন্দ্রপ্রসাদ সিং ৫৬হাজার ৯০৫ভোটে জয়ী হলেও বিজেপির ভোট বেড়েছে। এই বিধানসভার ২৫৪টি বুথের মধ্যে ৮০টির বেশি বুথে পিছিয়ে ছিল তৃণমূল। ১২টি অঞ্চলের মধ্যে হরিদাসপুর অঞ্চলে ২৩১ভোটে হার হয়েছে রাজেন্দ্রবাবুর। একইভাবে শহর থেকে ন’হাজার ২৫৫ভোটে লিড পেলেও পাঁচটি ওয়ার্ডে এগিয়ে ছিল গেরুয়া শিবির।
বৈঠকে অনুব্রতবাবু পিছিয়ে থাকা বুথের সভাপতি ও যেখানে প্রধান এবং উপপ্রধানরা নিজের বুথে হেরেছেন তাঁদের সরিয়ে নতুন মুখ আনার নির্দেশ দিয়েছেন। বিধায়ক রাজেন্দ্র প্রসাদ সিং বলেন, সরকারি গৃহ প্রকল্পের তালিকায় উপভোক্তা প্রকৃত প্রাপক কি না তা সরেজমিনে খতিয়ে দেখবেন বিডিও এবং বিধায়ক। একই ভাবে রাস্তার তৈরির কাজে যাতে কোনও দুর্নীতি না হয় দাঁড়িয়ে থেকে তা দেখভাল করবেন ব্লকের ইঞ্জিনিয়াররা। পুরসভা এবং পঞ্চায়েত ভোটকে সামনে রেখে এখন থেকেই দলীয় নেতা-কর্মীদের জনসংযোগ বাড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এদিন মুয়ূরেশ্বর-২ নম্বর ব্লক নেতৃত্বকে নিয়ে বৈঠকে বসেছিলেন বিধায়ক অভিজিৎ রায়। সেখানেও পিছিয়ে থাকা বুথের সভাপতিদের সরানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান বিধায়ক।