কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
মঙ্গলবার ছিল কার্যত লকডাউনের তৃতীয় দিন। এরইমধ্যে ভাতারের মুরাতিপুর বাজারে লকডাউনের দোহাই দিয়ে বিভিন্ন জিনিসপত্রের দাম বেশি নেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন স্থানীয়রা।
তাঁদের অভিযোগ, মুদিখানা, শাকসব্জি ও ফলের ব্যবসায়ীরা দাম বেশি নিচ্ছেন। স্থানীয় মানুষজন বিষয়টি জানায় তৃণমূল কার্যালয়ে। আজ ব্যবসায়ীদের সতর্ক করতে মুরাতিপুর বাজারে মাইকিং করলেন তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা। তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী আমির শেখ জানিয়ে দেন, আজ তাঁরা মাইকিং করে সবাইকে নায্য দাম নেওয়ার অনুরোধ করেছেন। আগামীতে মুরাতিপুর বাজারে ব্যবসায়ীরা যদি জিনিসের দাম বেশি নেন তাহলে আইনের আশ্রয় নেওয়া হবে।
মুরাতিপুর গ্রামের বাসিন্দা রহিম শেখ জানান, পাশাপাশি যে সমস্ত বাজার রয়েছে যেমন বলগোনা, আলিনগর, ভাতার সেখানে জিনিসপত্রের মূল্যবৃদ্ধি হয়নি, অথচ মুরাতিপুর বাজারে জিনিসপত্রের দাম বেশি নিচ্ছে। তাই আমরা বিষয়টি তৃণমূল কংগ্রেসকে জানাই। ক্রেতা শেখ ইনামুল বলেন, দাম লাগামছাড়া হবে কেন? তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা আজ মাইকিং করে প্রচার করছেন। আমরা তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীদের ধন্যবাদ জানাই। বিক্রেতা লালন জানান, তাঁদের বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। লকডাউনের ফলে পরিবহণ খরচ বাড়ার দোহাই দিচ্ছেন ব্যবসায়ীদের একাংশ। যাই হোক, শাসকদলের কর্মীদের এভাবে এগিয়ে আসাও অভিনব ঘটনা।