কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এদিন সকাল ৯টা নাগাদ স্নান সেরে, সাদা ধুতি-পাঞ্জাবি পড়ে সোজা চলে যান কালনা-১ ব্লকের সুলতানপুর পঞ্চায়েতের ইসবপুর গ্রামে। সেখানে প্রাচীন কালী-শীতলা মন্দিরের বাৎসরিক পুজোয় অংশ নেন। নিয়ম মেনে পুজো দেন। কথিত আছে, ১৯৪৭ সালে গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে চলা ভালুকা নদীতে ভেসে আসা মাতৃঘটে কালী ও শীতলা মায়ের পুজো শুরু হয়েছিল। সকলের বিশ্বাস, এই মঙ্গলঘটেই জাগ্রতদেবী অধিষ্ঠিত। প্রথমে হোগলা পাতার ছাউনির মণ্ডপ ছিল। পরে স্থায়ী মন্দির গড়ে ওঠে। আশেপাশের আট ১০টি গ্রামের মানুষের আরাধ্য দেবী। স্বপনবাবু যখন কালনায় থাকেন, তখন বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে মানুষের অভাব অভিযোগ শোনেন। বছর তিনেক আগে ইসবপুর গ্রাম পরিদর্শনে এসে গ্রামের মন্দিরের জাগ্রত দেবীর স্থায়ী বিশ্রামাগার তৈরির জন্য আবদার করেছিলেন বাসিন্দারা। প্রতিশ্রুতি দিয়ে ছিলেন। কথাও রেখেছেন তিনি। মন্ত্রীর উদ্যোগে গড়ে ওঠে ঝাঁ চকচকে স্থায়ী বিশ্রামাগার। পুজো দিতে আসা লোকজন এর জন্য তাঁকে সাধুবাদ জানান। এদিন মধুপুর বাজার এলাকায় তারা মায়ের মন্দিরের বাৎসরিক পুজোয় অংশ নেন। স্বপনবাবু বলেন, শুধু নির্বাচন, ভোট প্রচার নয়। বছর ভর বিভিন্ন গ্রামে ঘুরে ঘুরে মানুষের সঙ্গে কথা বলে অভাব অভিযোগ শুনি। যতটুকু পারি মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করি। এলাকার উন্নয়ন করার চেষ্টা করি। এদিন ইসবপুরে কালী-শীতলা ও মধুপুরে তারা মায়ের মন্দিরে পুজো দিয়েছি। করোনা পরিস্থিতিতে মা সকলকে সুস্থ রাখুন, বছরটা সকলের ভালো কাটুক। পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সুস্থ থাকুন মায়ের কাছে প্রার্থনা জানিয়েছি।