পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
আরও জানা গিয়েছে, কাটোয়া মহকুমায় তিন হাজার ৯২৬ জনকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দেওয়ার জন্য। এরমধ্যে কাটোয়া বিধানসভায় এক হাজার ৪৩৪, কেতুগ্রামে এক হাজার ১১০ ও মঙ্গলকোটে এক হাজার ৩৮২। তাছাড়া এবার করোনা স্বাস্থ্যবিধির কথা মাথায় রেখেই তৈরি হয়েছে নতুন অক্সিলিয়ারি বুথ। কাটোয়া মহকুমার তিন বিধানসভা কেন্দ্রেই এবার বাড়ানো হল ২২৭ অক্সিলিয়ারি বুথ। সাধারণত পাঁচশর বেশি ভোটার থাকা বুথগুলিকেই ভেঙে অক্সিলিয়ারি বুথ তৈরি করা হয়েছে। কাটোয়া বিধানসভায় ২৯৭, কেতুগ্রাম বিধানসভায় ২৯২, মঙ্গলকোট বিধানসভায় ২৮৩ বুথ ছিল। এখন কাটোয়ায় ৮৬, কেতুগ্রামে ৭৩ এবং মঙ্গলকোটে ৬৮ নতুন অক্সিলিয়ারি বুথ তৈরি করেছে। আরও জানা গিয়েছে, কাটোয়া ১ ব্লকের ১৫০ পুরনো বুথ ছিল। এখন সেখানে আরও অতিরিক্ত ৪৬ অক্সিলিয়ারি বুথ হয়েছে। কাটোয়া ২ ব্লকে ১৪৭ পুরনো বুথ ছিল। আর এখন সেখানে ৪০টি বাড়ানো হয়েছে। কেতুগ্রাম ১ ব্লকে ১৪৬ পুরনো বুথ ছিল। সেখানে নতুন ৩৮ বুথ হয়েছে। কেতুগ্রাম ২ ব্লকে ১১২ পুরনো বুথ ছিল। আর এখন সেখানে আরও ২৯ নতুন বুথ তৈরি হয়েছে। এই বিধানসভায় কাটোয়া ২ ব্লকের কিছুটা এলাকা পড়ে। তাই কেতুগ্রাম বিধানসভার অন্তর্গত কাটোয়া ১ ব্লকের ৩৪ বুথ ছিল। এখন সেখানে আরও ৬ নতুন বুথ তৈরি হয়েছে। এদিকে মঙ্গলকোট ব্লকে ২৩৬ বুথ ছিল। এখন সেখানে আরও ৫৪ বাড়ানো হয়েছে। মঙ্গলকোট বিধানসভাতেও কাটোয়া ১ ব্লকের কিছুটা এলাকা অন্তর্ভুক্ত আছে। তাই এই বিধানসভার অধীনে কাটোয়া ১ ব্লকে আগে ৪৭ বুথ ছিল। এখন সেখানে আরও নতুন ১৪ বুথ তৈরি হয়েছে।