কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এদিন দু’টি জনসভা থেকেই সেলিব্রিটি নেত্রী রাজ্য সরকারের বিভিন্ন জনমুখী প্রকল্প তুলে ধরার পাশাপাশি কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নীতি, আদর্শ ও সততায় আকৃষ্ট হয়ে তৃণমূলে এসেছি। তার জন্যই তৃণমূল দলটা করি। মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের মানুষের প্রকল্পের বন্যা বইয়ে দিয়েছেন। জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে রাজ্যবাসীর পাশে থাকছেন। মমতাকে তৃতীয়বারের জন্য মুখ্যমন্ত্রী করুন। তা হলেই প্রতিবছর পাঁচ লক্ষ করে চাকরি হবে। নামমাত্র সুদে উচ্চশিক্ষার জন্য দশ লক্ষ টাকা ঋণ পাওয়া যাবে। মায়েদের রেশনের জন্য রাস্তায় বেরতে হবে না। রেশন বাড়িতে পৌছে দেওয়া হবে। এরপরেই সভায় উপস্থিত মানুষের উদ্দেশে বলেন, বিজেপি যদি ভোট চাইতে আসে তাহলে জিজ্ঞাসা করুন, আপনারা রাজ্যবাসীর জন্য কী করেছেন। বিজেপির নেতারা যদি আপনার প্রশ্নের সঠিক এবং সন্তোষজনক উত্তর দিতে পারেন তাহলে অবশ্যই ভাববেন। তবে আমি নিশ্চিত গত সাত বছরে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার দেশবাসীর উন্নয়নে কোনও কাজ করেনি। মানুষের রান্নাঘরে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের ক্রমাগত মূল্যবৃদ্ধিতে সাধারণ মানুষের প্রাণ ওষ্ঠাগত। এদিন সকাল ১০টায় সামশেরগঞ্জের সভায় উপস্থিত হওয়ার কথা থাকলেও প্রায় দু’ঘণ্টা পর সভায় আসেন নুসরত।
সেলিব্রিটি নেত্রীকে দেখতে সকাল থেকেই বিধানসভা এলাকার কয়েক হাজার মানুষ মাঠে জড়ো হতে শুরু করেন। নেত্রী আসতে দেরি করলেও চড়া রোদের মধ্যে তারা অপেক্ষা করতে থাকেন। অন্যদিকে জলঙ্গির ঘোষপাড়া থেকে হুডখোলা গাড়িতে যখন নুসরত রোড-শো শুরু করেন তখন তীব্র রোদ। কিন্তু নুসরতকে একবার দেখার জন্য রাস্তার দু’পাশে বহু মানুষ অপেক্ষা করেন। এইদিন ঘোষপাড়া থেকে বিদুপুর পর্যন্ত রোড-শো করেন নেত্রী।