কয়লা পাচার কাণ্ডে এবার নতুন মোড় নিতে চলেছে। এই কাণ্ডের তদন্ত করতে গিয়ে সিবিআইয়ের নজরে পড়েছে পশ্চিম বর্ধমান জেলার ন’টি বিশাল প্লট। বহু কোটি মূল্যের এই প্লটগুলির প্রকৃত মালিক কে?
বাঁকুড়ায় ফের এক দলবদলু নেতাকে নিয়ে বিপাকে গেরুয়া শিবির। বুধবার শালতোড়ার তৃণমূল নেতা কালীপদ রায় বিজেপিতে যোগ দেন। তার প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার শালতোড়ার কর্মীরা বাঁকুড়ার বিজেপি সাংসদের অফিসে তুমুল বিক্ষোভ দেখান।
বৃহস্পতিবার মনোনয়ন জমা দিতে এসে বাঁকুড়ায় জেলাশাসকের অফিসের সামনে মুখোমুখি হয়ে যায় তৃণমূল-বিজেপির মিছিল। যা ঘিরে সাময়িক উত্তেজনা তৈরি হয়।
তেহট্টের বিধায়ক তথা তৃণমূলের প্রাক্তন জেলা সভাপতি গৌরীশঙ্কর দত্ত বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় নতুন করে গোষ্ঠীকোন্দলের আশঙ্কা করছেন গেরুয়া শিবিরের নেতা-কর্মীদের একাংশ।
তৃণমূলে নিজেদের মধ্যে সামান্য ‘মনোমালিন্যকে’ বড় ইস্যু করে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জয়ের রাজনৈতিক অঙ্ক কষছিল বিজেপি। বিগত কয়েকদিনের টানা প্রচেষ্টায় তৃণমূল নেতৃত্ব ঘাটাল বিধানসভা এলাকায় নিজেদের মধ্যে সমস্ত ‘মান-অভিমান’ মিটিয়ে নেওয়ায় সেই আত্মবিশ্বাসের বেলুন চুপসে গিয়েছে বিজেপির।
তৃণমূলের প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পরেই কৃষ্ণনগরে জেলার সমস্ত প্রার্থীকে নিয়ে বৈঠকে বসেন জেলা সভাপতি মহুয়া মৈত্র। কীভাবে ভোট প্রচার করতে হবে এবং মানুষের দরজায় দরজায় পৌঁছতে হবে তা প্রার্থীদের তিনি বুঝিয়ে দিয়েছিলেন।
এবার বিধানসভা নির্বাচনের মতো এর আগে মুর্শিদাবাদে এত কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েনি কংগ্রেস। প্রার্থী তালিকা প্রকাশের আগেই দলের নেতা-কর্মীদের ক্ষোভ বাইরে আসছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে সবংয়ের তৃণমূল প্রার্থী মানস ভুঁইয়া ও বিজেপি প্রার্থী অমূল্য মাইতি খড়্গপুরে মুখোমুখি হতেই উত্তেজনা ছড়ায়। পরিস্থিতি বাগে আনতে পুলিসকে রীতিমতো বেগ পেতে হয়।
ভাই স্বপ্নপূরণ হয়ে গেল। শুধু চোখে দেখা নয়, সেলফিও তুললাম। বন্ধুকে ফোনে কথাগুলি বলছিলেন ছোট্টু। তাঁর মুখের হাসিই বলে দিচ্ছিল, ঠিক কতটা খুশি তিনি। ছোট্টু কালিন্দী দুর্গাপুরের বাসিন্দা।
বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র জমা দিলেন চণ্ডীপুর বিধানসভা কেন্দ্রের তৃণমূলের তারকা প্রার্থী সোহম চক্রবর্তী। এদিন সকালে গোবর্ধনপুর মসজিদ থেকে চণ্ডীপুর দুর্গামন্দির পর্যন্ত বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় অংশ নেন সোহম। সঙ্গে ছিলেন ওই কেন্দ্রের বিধায়ক অমিয়কান্তি ভট্টাচার্য সহ অন্যান্যরা।
সাধক বামাখ্যাপার ১৮৪ তম আবির্ভাব তিথি উপলক্ষে বৃহস্পতিবার উৎসবের আমেজে ভাসল সাধকের জন্মভিটে আটলা গ্রাম। এই উৎসব দু’দিন চলবে।
নির্বাচন এলেই রাজ্যজুড়ে রাজনৈতিক হিংসা বাড়ে। হানাহানিতে অনেকের প্রাণ চলে যায়। তাই এবার পশ্চিমবঙ্গে রক্তপাতহীন অবাধ-শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের দাবিতে সাইকেলে চড়ে দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন পূর্ব মেদিনীপুরের দুই সমাজসেবী।
শিবরাত্রিতে শিব মন্দিরে পুজো দিয়ে জনসংযোগে মাতলেন তৃণমূল প্রার্থীরা। বর্ধমান উত্তর এবং দক্ষিণ বিধানসভার দুই তৃণমূল প্রার্থী বৃহস্পতিবার সকালে নবাবহাট ১০৮ শিবমন্দিরে পুজো দিলেন।
বীরভূমে জোটের স্বার্থে নিজেদের আসন আইএসএফ-কে ছেড়েছে বামফ্রন্ট। পাশাপাশি কংগ্রেসের ছ’টি আসনের দাবি উড়িয়ে তাদের মাত্র তিনটি আসন দেওয়া হয়। কিন্তু তাতে অখুশি জেলার কংগ্রেস কর্মীদের একাংশ।
উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, বহরমপুর: বৃহস্পতিবার সকালে বেলডাঙার মির্জাপুর খাগুড়িপাড়ায় একটি লরি দুই কিশোরকে পিষে দেয়। দুর্ঘটনায় আরও দুই কিশোর জখম হয়েছে। পুলিস জানিয়েছে, মৃতদের নাম সেলিম শেখ(১২) ও ইরাক হোসেন(৯)। জখম সাদ্দাম শেখ এবং মুজাসের শেখের চিকিৎসা চলছে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। দুর্ঘটনার পর জাতীয় সড়কে বেশ কিছুক্ষণ যান চলাচল ব্যাহত হয়। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, লরিটি জাতীয় সড়ক ধরে কলকাতা থেকে বহরমপুরের দিকে আসছিল। ওই চার কিশোর রাস্তার বাঁদিকে একটি দোকানের পাশে বসেছিল। লরিটি একটি বাইক পাশ কাটাতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তাদের ধাক্কা মারে। জখমদের আত্মীয় নাজমুল হক বলেন, লরিটি ওই দুই কিশোরকে পিষে দেওয়ার পর একটি দোকানে দোকানে ধাক্কা মেরে উল্টে যায়। স্থানীয়রা চারজনকে উদ্ধার করে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। তাদের মধ্যে দু’জনকে চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন। বাকি দু’জনের আঘাত গুরুতর। ওই দোকানের পাশেই বেশিরভাগ সময়ই অনেক বেশি লোকজন থাকে। এদিন দুর্ঘটনার সময় চার পাঁচজন ছিলেন। বেশি লোকজন থাকলে আরও ভয়াবহ দুর্ঘটনার আশঙ্কা ছিল। মৃতদের আর এক আত্মীয় নার্গিস বিবি বলেন, মৃত দুই কিশোর সম্পর্কে আত্মীয়। তারা রাস্তা থেকে বেশ কিছুটা দূরে বসেছিল। লরিটি হঠাৎই দ্রুতগতিতে এসে তাদের ধাক্কা মারে। পুলিস জানিয়েছে, ঘাতক গাড়িটি আটক করা হয়েছে। কীভাবে এই দুর্ঘটনা হল তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। স্থানীয়রা বলেন, জনবহুল রাস্তা দিয়ে প্রায়ই ট্রাকচালকরা বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালায়। রাতের দিকে রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করতেই ভয় করে। প্রশাসন ব্যবস্থা না নিলে আগামী দিনে আরও ভয়াবহ দুর্ঘটনা হতে পারে।
