উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
বাংলা ১২৪৪ সালে ১২ ফাল্গুন শিব চতুর্দশীর ভোর ৩টে ১৫মিনিট নাগাদ তারাপীঠ লাগোয়া আটলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন বামাখ্যাপা। তিনি তারাপীঠের শ্মশানে সাধনা করে মা তারার দর্শন পেয়েছিলেন। সেই থেকে তিনি তারাপীঠেই থেকে যান। সাধক বামাখ্যাপার বিভিন্ন অলৌকিক কাহিনী ছড়িয়ে রয়েছে তাঁর জন্মভিটে আটলা ও ঝাড়খণ্ড সীমানা লাগোয়া মুলুটি মায়ের মন্দিরে। বাংলার ১৩৬২ সাল থেকে আটলা গ্রামের কয়েকজন বাসিন্দা বামাখ্যাপা স্মৃতি রক্ষা সমিতি গড়ে তুলে আবির্ভাব তিথি পালন করে আসছেন। এবছরও তার অন্যথা হয়নি। এদিন ভোর থেকে শুরু হয় চণ্ডীপাঠ ও পূজার্চনা। সকালে বামাখ্যাপার জন্মভিটেতেই আসেন এলাকার বিধায়ক তথা কৃষিমন্ত্রী। স্মৃতি রক্ষা সমিতির পক্ষ থেকে এদিন বামাখ্যাপার প্রতিকৃতি নিয়ে সুসজ্জিত শোভাযাত্রা তারাপীঠ ও আটলা গ্রাম প্রদক্ষিণ করে গ্রামের মন্দিরে ফিরে আসে। এরপর শুরু হয় চণ্ডীপাঠ।
কমিটির সম্পাদক স্মৃতিময় চট্টোপাধ্যায় বলেন, দু’দিন ধরে নানা অনুষ্ঠান চলবে। এদিন কলকাতার প্রখ্যাত শিল্পীদের দ্বারা ভক্তিমূলক গানের আয়োজন করা হয়েছে। রাত থেকে ভোর পর্যন্ত চলবে বিশ্বশান্তির চণ্ডী চতুর্মুখী হোম। শুক্রবার বাউল গান ও দুপুরে কয়েক হাজার মানুষকে পাত পেড়ে অন্ন ভোগ বিতরণ করা হবে। রাতে যাত্রা পালা পরিবেশিত হবে।