বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
বিদ্যাসাগর শিশুনিকেতনের একাদশ শ্রেণীর ছাত্র সৌহার্দ্য। এবার আইসিএসই পরীক্ষায় ৯৬ শতাংশ নম্বর পেয়েছে সে। সৌহার্দ্যের বাবা শক্তিপদ দে মেদিনীপুর কলেজের ইতিহাসের অধ্যাপক ও মা জয়িতা দে পিড়াকাটা উচ্চবিদ্যালয়ের ইতিহাসের শিক্ষিকা। এদিন বিকেল থেকে অনেকেই বাড়িতে এসে তাকে অভিনন্দন জানান। সৌহার্দ্যের দাদু বিশ্বনাথ দে মেদিনীপুর কলেজের ইতিহাসের অধ্যাপক ছিলেন।
সৌহার্দ্য ১৩ বছর বয়সে প্রথম ‘সাইন অব সূর্যবংশ’ বই লেখে কবিতার আকারে। পরে ‘দা ক্রনিক্যাল অব সূর্য্যবংশ’ নামে নাট্যরূপে আরও একটি বই লেখে। এছাড়াও বিভিন্ন ইংরাজি কাগজেও সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে লেখালেখি করে সৌহার্দ্য। ২০১৯সালে ইন্ডিয়া বুক অব রেকর্ডেও তার নাম ওঠে। ২০১৯ সালে ‘ফেলো অব দা রয়্যাল এশিয়াটিক সোসাইটি অব গ্রেট ব্রিটেন অ্যান্ড আয়ারল্যান্ড’ এর স্বীকৃতি পায় সে। মোঘলদের ইতিহাস নিয়েও সে লেখালিখি করছে। তা বই আকারে প্রকাশ করার ইচ্ছা রয়েছে।
ভারতের পৌরাণিক কাহিনির সঙ্গে বিশ্বের বিভিন্ন সভ্যতার সাংস্কৃতিক ও দার্শনিক গত দিক দিয়ে পৌরাণিক কহিনির মিল খুঁজে বের করারও কাজ করে সে। সৌহার্দ্য বলে, বাবা, মা, দাদুর কাছ থেকে উৎসাহ পেয়েছি। আগামী দিনে আরও কাজ করতে চাই। তার ইচ্ছা সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা দিয়ে দেশের জন্য কাজ করা। সৌহার্দ্য দে।