বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই দিন নারায়ণগড় ব্লকে বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা সংসদ সদস্য দিলীপ ঘোষের সভা ছিল। অভিযোগ, সভা থেকে ফেরার পথে বিজেপি কর্মীরা তৃণমূল পার্টি অফিসে হামলা চালানোর চেষ্টা করে। খবর পেয়ে পুলিস এসে তাদের হটিয়ে দেয়। এক পুলিস আধিকারিক বলেন, ওই সময় উত্তেজনা দেখা দিলে বিজেপি কর্মীদের লাঠি ও ইটের আঘাতে এক আধিকারিক সহ পাঁচ পুলিসকর্মী জখম হন। তাঁদের মকরামপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে প্রাথমিক চিকিৎসা করাতে হয়। পুলিসের তাড়া খেয়েই হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। শনিবার তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিস।
তৃণমূলের ব্লক সভাপতি মিহির চন্দ বলেন, আমাদের পার্টি অফিসে চার-পাঁচজন কর্মী বসেছিলেন। দিলীপ ঘোষের মিটিং থেকে ফেরার পথে প্রায় ৩০-৪০ জন বিজেপি কর্মী পার্টি অফিসের সামনে জড়ো হয়ে গালিগালাজ করে। দলের পতাকা ছিঁড়ে দেয়। অফিসে হামলা করার চেষ্টা করে। পুলিসকে খবর দিলে পুলিস এসে তাদের সরিয়ে দেয়। ওই সময় বিজেপির হাতে পুলিস কর্মীরা আক্রান্ত হন।
বিজেপির নারায়ণগড় উত্তর মণ্ডলের সভাপতি সত্যজিৎ দে বলেন, আমাদের কর্মীরা যখন রাজ্য সভাপতির মিটিং থেকে ফিরছিলেন, সেই সময় তৃণমূল পার্টি অফিস থেকে সশস্ত্র লোকজন আমাদের কর্মীদের উপর হামলা করে। তাতে আমাদের চারজন জখম হয়েছেন। পুলিসের উপরও তৃণমূল হামলা করেছে। এখন সব দায় আমাদের কর্মীদের উপর চাপানো হচ্ছে।