কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
বিভিন্ন বিধানসভার কার্যকর্তাদের নিয়ে সাংগঠনিক বৈঠক করছেন দলের বিশেষ কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক অরবিন্দ মেনন। বৃহস্পতিবার তিনি ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় বারাবনি ও কুলটি বিধানসভা নিয়ে সাংগঠনিক বৈঠক করছিলেন। সেই বৈঠক নিয়েই তুলকালাম কাণ্ড ঘটে। বাগবিতণ্ডা, ঠেলাঠেলি মারপিট সবই হয়। নব্যদের সঙ্গে আদি বিজেপির বিরোধ চরমে ওঠে। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে শোরগোল পড়ে। তাতে নিন্দার ঝড় ওঠে। বিজেপির উত্থান ভূমিতেই বিজেপির এই চরম গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নিয়ে কটাক্ষ করেছে বিজেপি বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি।
শুক্রবারও আসানসোলের জেলা কার্যালয়ে আসানসোল উত্তর ও আসানসোল দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্র নিয়ে বৈঠক ছিল। তাই গণ্ডগোল এড়াতে কী ভূমিকা নেয় গেরুয়া শিবির, সেদিকে নজর ছিল। তখনই জানা যায় বৈঠকে অবাধে কার্যকর্তাদের ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। নাম পরিচয় দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করার পরই ছাড়পত্র মিলছে। বিজেপির জেলা সম্পাদক মদন চৌবে বলেন, রেজিস্ট্রেশন করে সবাইকে বৈঠকে ঢোকানো হয়েছে।
বিজেপির জেলা সভাপতি লক্ষ্মণ ঘোড়ুই বলেন, তেমন কিছুই ঘটেনি। যুবমোর্চার পদ নিয়ে বিভিন্ন দাবি উঠেছিল। নতুনরাও আসছেন, আবার পুরনোরাও সক্রিয় হচ্ছেন। আমাদের দল তো তৃণমূল নয় যে, সবাইকে পদ দেবে। আমাদের দলে গণতন্ত্র আছে বলেই তো কর্মীরা বলার সুযোগ পান।
তবে এই ঘটনা নিয়ে কটাক্ষ করেছেন তৃণমূল নেতা তথা আসানসোল পুরসভার প্রশাসক অমরনাথ চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেন, আমাদের দলের বেনো জল বেরিয়ে যাওয়ায় অনেক শান্তিতে আছি। যেখানে বেনোজল ঢুকেছে, তারা বুঝুক। নিজস্ব চিত্র