কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
ঝাড়গ্রামে স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যে করোনা ভ্যাকসিন নেওয়ার ক্ষেত্রে অনীহা দেখা দিয়েছে। অনেকেই ভ্যাকসিন নিতে চাইছেন না। স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, জেলার মাত্র কয়েকজন চিকিৎসক ভ্যাকসিন নিয়েছেন। এখনও বেশিরভাগ চিকিৎসক ভ্যাকসিন নেননি। চিকিৎসকরা ভ্যাকসিন না নেওয়ায় স্বাস্থ্যকর্মীরাও সেইভাবে এগিয়ে আসছেন না।
জেলায় সরকারি ও বেসরকারিভাবে স্বাস্থ্য পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত ৯ হাজার ৪৩৭ জনকে প্রথম পর্যায়ে ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। এজন্য সাড়ে ন’হাজার ভ্যাকসিন এসে পৌঁছেছে। কিন্তু, স্বাস্থ্যদপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, জেলার চারটি কেন্দ্র থেকে তিনদিনে মাত্র এক হাজার ৩১ জন ভ্যাকসিন নিয়েছেন। ঝাড়গ্রাম নার্সিং ট্রেনিং স্কুল, ঝাড়গ্রাম এসিএমওএইচ মিটিং হল, জামবনী ব্লকের চিল্কিগড় গ্রামীণ হাসপাতাল ও গোপীবল্লভপুর জেলা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল থেকে ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। জানা গিয়েছে, সপ্তাহে চারদিন করোনা ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। আগামী ২৯ জানুয়ারির মধ্যে জেলায় প্রথম পর্যায়ের ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ শেষ করতে চাইছে স্বাস্থ্যদপ্তর। কারণ, আগামী ৩১ জানুয়ারি থেকে পালস পোলিও টিকাকরণ শুরু হবে। মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক বলেন, আমরা সবাইকে টিকা নেওয়ার অনুরোধ করছি। এতে ভয়ের কিছু নেই। আগামী দিনে আমরা ফ্রন্ট লাইন ওয়ার্কারদের ভ্যাকসিন দেব।