কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
এদিন বিকেলে ঝাড়গ্রাম শহরের ননীবালা হস্টেল মাঠে প্রদীপ জ্বালিয়ে জঙ্গলমহল উৎসবের সূচনা করেন শিক্ষামন্ত্রী। বেশ কয়েকজনের হাতে তিনি ধামসা ও মাদল তুলে দেন। তিনি নিজেও ধামসা ও মাদল বাজান। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, জঙ্গলমহলে যখন পায়ে পায়ে রক্তাক্ত হচ্ছিল, যখন অশান্তি হচ্ছিল, তখন আজকের যাযাবরের মুখগুলো দেখা যায়নি। এখানে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই শান্তি বিকৃত করা যাবে না। উন্নয়নের গতিকে অব্যাহত রাখতে হবে। আমাদের সমাজকে একত্রিত থাকতে হবে। পশ্চিমবঙ্গের সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে সবাই মিলে রক্ষা করব। সংস্কৃতি ভাঙতে এলে সমবেতভাবে রুখে দাঁড়াতে হবে। মাথার উপর ছাদ, পেটে কাজ, এই নিয়ে এগিয়ে চলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উন্নয়নের কর্মযজ্ঞে সকলে একতা, শান্তি, সম্প্রীতি বজায় রাখবেন। জঙ্গলমহলের মুখে যে হাসি ফুটেছে, অব্যাহত রাখতে হবে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এখানে অনেক বীরপুঙ্গক আছেন। নিজেরা এখন বীর সাজার চেষ্টা করছেন। বলছেন, আমরা বীর ছিলাম। আসল বীর মানুষ। তাঁরাই পরিবর্তন ঘটিয়েছেন। তাঁদের নেতৃত্ব দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন উৎসব প্রাঙ্গণে ঝাড়গ্রাম মাটনের লোগো উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী। ঝাড়গ্রামের খাসির মাংস কলকাতায় বিক্রি হবে।
এদিন জঙ্গলমহল উৎসব শুরু হওয়ার আগে বিজেপির সংসদ সদস্য কুনার হেমব্রম দর্শকাসনে আধঘণ্টা বসেছিলেন। তিনি বলেন, আমি জঙ্গলমহলের প্রতিনিধি। অথচ আমাকে ডাকা হয়নি। আমাকে অসম্মান করা হয়েছে।