পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার বিকেলে আচমকা বিস্ফোরণের কেঁপে ওঠে বেদবেড়িয়া এলাকা। স্থানীয় বাসিন্দারা তৃণমূল নেতা আসরাফের বাড়ি থেকে ধোঁয়া উঠতে দেখেন। সেই বাড়ি থেকে কয়েকজনকে পালিয়ে যেতে দেখে এলাকার লোকজন একজনকে ধরেও পুলিসের হাতে তুলে দেন। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর ফের এলাকায় আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাইছিলেন আসরাফ। সেই কারণেই বাড়িতে বোমা বানানো হচ্ছিল। গ্রামবাসীরা আসরাফকে গ্রেপ্তার ও বাড়িতে তল্লাশির দাবিতে পুলিসের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। জনরোষে আসরাফের আত্মীয়দের বাড়ি ভাঙচুর করা হয় বলে অভিযোগ। গ্রামবাসীদের চাপে পড়ে রাতে আসরাফকে গ্রেপ্তার করে পুলিস। উল্লেখ্য, দলীয় কর্মীকে খুনের অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়ার পর গত সপ্তাহে জেল থেকে জামিনে মুক্তি পান আসরাফ। এলাকার বিধায়ক রুকবানুর রহমান বলেন, আসরাফ ওই অঞ্চলে দলের দায়িত্বে ছিলেন। গতবছর দলীয় কর্মীকে খুনের অভিযোগে জেলে যায়। ফের তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এলাকায় শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখতে পুলিসের কাছে অনুরোধ জানিয়েছি।
পুলিসের বিরুদ্ধে গ্রামবাসীদের তোলা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন কৃষ্ণনগরের পুলিস সুপার বিশ্বজিৎ ঘোষ। তিনি বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে এলাকায় পুলিস পিকেট বসানো হয়েছে। ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে উভয়পক্ষের ১০জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকি অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি চালানো হচ্ছে।