পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, সাঁতুড়ির হাসডিমা পঞ্চগ্রামীণ সহযোগিতায় পঞ্চম রাস উৎসব করা হয়। পঞ্চম রাস হল পাঁজি দেখে একটি দিন ধার্য করে নিয়ম মেনে পুজো করা। অন্য বছর হাসডিমাতে রাস উৎসবকে ঘিরে পাঁচদিনের মিনাবাজার সহ মেলা বসে। যাত্রা, আলকাপ, ছৌনাচ, বাউল, কীর্তন, আদিবাসী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করা হয়। সাঁতুড়ি ছাড়াও রঘুনাথপুর, কাশীপুর ও বাঁকুড়া জেলার শালতোড়া, ছাতনা, মেজিয়া এলাকার প্রচুর মানুষ রাস উৎসব দেখতে আসেন।
রাস উৎসব কমিটির সম্পাদক গোপীজীবন মাহাত বলেন, আমাদের এখানে পাঁজি দেখে নিয়ম মেনে পঞ্চম রাস হয়। এবছর রাস উৎসব ২২ বছরে পড়ল। অন্যান্য বছর মেলা, অনুষ্ঠান হলেও এবছর করোনার জন্য প্রশাসনিক অনুমতি মেলেনি। তাই সরকারি আদেশকে প্রাধান্য দিয়ে এবছর নিয়ম মেনে পুজো করে একদিনেই রাস উৎসব সেরে ফেলা হচ্ছে।