অতি সত্যকথনের জন্য শত্রু বৃদ্ধি। বিদেশে গবেষণা বা কাজকর্মের সুযোগ হতে পারে। সপরিবারে দূরভ্রমণের যোগ। ... বিশদ
সামনেই বিধানসভা নির্বাচন। তাই ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি শুরু করেছে সব দল। বিজেপি সংগঠনকে শক্তিশালী করতে একেবারে অঞ্চলভিত্তিক বিজয়া সম্মিলনী ও কর্মী সম্মেলন করছে। বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতিটি বুথ ও অঞ্চলের পদাধিকারীদের নিয়ে সম্মেলন করা হচ্ছে। তাতে সংগঠনের কাজকে কীভাবে সাজিয়ে ভোট প্রস্তুতিতে নামা যায়, তার জন্য জেলা নেতৃত্ব নির্দেশ দিচ্ছে।
মূলত তারা শাসকদলের বিরুদ্ধে পঞ্চায়েতে ভোটলুটের কথা বলছে। এছাড়া বুথে বুথে সাধারণ মানুষের অভাব-অভিযোগ শোনা ও কেন্দ্রীয় সরকারের প্রকল্পগুলির প্রচারের বার্তাও দেওয়া হচ্ছে। বিজেপির সাঁতুড়ি মণ্ডলের সভাপতি অরূপ আচার্য বলেন, প্রতিটি অঞ্চলে অঞ্চলে কর্মীদের নিয়ে সভা করা হচ্ছে। দল পুরো প্রস্তুত লড়াইয়ের ময়দানে।
শাসক দল তৃণমূলের কাছে এবার ভোট কঠিন চ্যালেঞ্জ। লোকসভার পর দল ঘুরে দাঁড়াতে প্রস্তুতি নিয়েছে। তাই জেলা থেকে বুথস্তর পর্যন্ত সংগঠনকে নতুন করে সাজিয়ে তোলা হয়েছে।
তৃণমূল প্রতিটি ব্লকে ব্লকভিত্তিক বিজয়া ও কর্মী সম্মেলন করছে। সেই সম্মেলনে প্রতি বুথের পদাধিকারীদের ডাকা হচ্ছে। তবে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব শাসক দলের মাথাব্যথার কারণ। তাই জেলা নেতৃত্ব প্রতিটি ব্লকে সাফ জানিয়ে দিচ্ছে, সবাইকে একজোট হয়ে কাজ করতে হবে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মানুষের জন্য কী কী করেছেন, কী করতে চান, তা তুলে ধরার নিদান দেওয়া হয়। তৃণমূলের মুখপাত্র নব্যেন্দু মাহালি বলেন, কর্মীসম্মেলনের মাধ্যমে ভোটের আগাম প্রস্তুতি শুরু করা হয়েছে।
ঝাড়খণ্ডে ক্ষমতা পাওয়ার পরেই মহকুমা রঘুনাথপুরে ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা প্রস্তুতি নিয়েছে। দলের জেলা যুব মোর্চা সভাপতি বিপ্লব মারান্ডি বলেন, বিভিন্ন ব্লকে কর্মী সম্মেলন হয়ে গিয়েছে। বুথস্তর থেকে সংগঠন গড়ে উঠেছে। প্রচুর মানুষ অন্যান্য রাজনৈতিক দল থেকে এসে আমাদের দলে যোগদান করছেন। আমরাও লড়াইয়ে আছি।