অতি সত্যকথনের জন্য শত্রু বৃদ্ধি। বিদেশে গবেষণা বা কাজকর্মের সুযোগ হতে পারে। সপরিবারে দূরভ্রমণের যোগ। ... বিশদ
ব্যবসা, পড়াশোনা সহ নানা কাজে গ্রামের বাসিন্দাদের ওই ফেরিঘাট পার হয়ে নবদ্বীপ, সমুদ্রগড় বা কালনায় যেতে হয়। এই গ্রামে অত্যধিক সাপের উপদ্রব। ওই অন্ধকার রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করার সময় সাপের কামড়ে ইতিমধ্যেই অনেকের মৃত্যুও হয়েছে। যদিও সম্প্রতি ওই স্থানে একটি সোলার লাইট লাগানো হয়েছে। তবে তা প্রয়োজনের তুলনায় যথেষ্ট নয় বলে অভিযোগ গ্রামবাসীদের। প্রশাসনের কাছে তাঁদের একটাই দাবি, এই বাতিস্তম্ভে বৈদ্যুতিক সংযোগের ব্যবস্থা করা হোক।
এব্যাপারে ফকিরডাঙা-ঘোলাপাড়া পঞ্চায়েতের প্রধান সিপিএমের তৈয়ব আলি শেখ বলেন, বিদ্যুৎ বিল কে দেবে, পঞ্চায়েত না বাসিন্দারা? ওখানে ট্রান্সফর্মার বসানোর প্রয়োজন। বিদ্যুৎ বিল নিয়ে সমস্যার কারণেই তদ্বির করিনি। পঞ্চায়েতের বিরোধী দলনেতা তৃণমূলের গৌতম ঘোষ বলেন, বাতিস্তম্ভটি খেয়াঘাটপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে বসানোর কথা ছিল। সেখানে বিদ্যুৎ সংযোগের ব্যবস্থা ছিল। কিন্তু কোনও কারণে বাতিস্তম্ভটি ওই জায়গায় বসানো হয়। বিদ্যুৎ সংযোগ করতে গেলে প্রায় ১০-১৫টি খুঁটির প্রয়োজন। ইতিমধ্যেই তার জন্য আমরা কোটেশন জমা দিয়েছি। অনুমোদন এলেই এবং পোল বসে গেলেই সমস্যা মিটে যাবে।
এব্যাপারে জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ তারান্নুম সুলতানা বলেন, মানুষের চাহিদা অনুযায়ী ওই জায়গায় বাতিস্তম্ভ বসানো হয়েছিল। যত শীঘ্রই সম্ভব সমস্যা সমাধানের চেষ্টা আমরা করছি। দিগনগর বিদ্যুৎকেন্দ্রের স্টেশন ম্যানেজার জ্যোতির্ময় ঘোষ বলেন, নতুন কানেকশনের জন্য আমাদের কাছে আবেদন করতে হবে। তবে এখনও পর্যন্ত কেউ আবেদন করেননি।