কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
অমিতাভ হালদার ও ডাঃ দীপেন্দ্রনাথ পণ্ডিত বলেন, আমরা এই স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র। জানতে পারলাম, আগামী ১৪ ডিসেম্বর থেকে এই খেলার মাঠে মেলা বসার অনুমতি দিয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। তাঁরা বলেন, কয়েকমাস আগেই স্কুলের মাঠ বাণিজ্যিক স্বার্থে ব্যবহার করা যাবে না বলে মন্ত্রী আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন। তারপরও এই মেলার আয়োজনে আমরা শঙ্কিত। তাছাড়া বর্তমান কোভিড পরিস্থিতিতে কোনওরূপ মেলার অনুমতি নেই। তাই প্রশাসন ব্যবস্থা না নিলে আমরা প্রতিবাদ আন্দোলন সংগঠিত করব। বিজেপি সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকেও এদিন এসডিও অফিসে অভিযোগ জানানো হয়েছে।
ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আরশাদ হোসেন বলেন, মেলা বা স্কুলের স্বার্থে নয়, প্রাক্তনীদের একাংশ ব্যক্তি-স্বার্থে লড়াই করছেন। আর ওই এনজিও মোটা টাকার বিনিময়ে মাঠ লিজ নিয়ে কয়েকবছর ধরে মেলা করছে। এখন যদি মেলা করতে না দিই, তাহলে ওরা ক্ষতিপূরণ চাইতে পারে। সেই টাকা কীভাবে দেব?
মহকুমা শাসক জগন্নাথ ভর বলেন, আমি বাইরে আছি। প্রাক্তনীদের অভিযোগপত্র দেখার পর যা বলার বলব। কৃষিমন্ত্রী বলেন, খেলার মাঠ বাণিজ্যিক স্বার্থে ব্যবহার করা যাবে না, সেকথা আগেই বলেছিলাম। তাছাড়া অনুমতি তো পুরসভা দেবে। আমি বিষয়টি দেখছি। পুরসভার প্রশাসক অশ্বিনী তেওয়ারি বলেন, খেলার মাঠে মেলা বসানোর কোনও অনুমতি দিইনি। এরপরও সেখানে মেলা বসলে প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে।