গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, পটাশপুর-১ ব্লকের গোকুলপুর, গোপালপুর, অমর্ষি-২, চিস্তিপুর-১ ও চিস্তিপুর-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের বহু পরিবারই কেলেঘাই নদীর উপর নির্ভরশীল। নদীতে মাছ ধরেই তাঁরা জীবিকা নির্বাহ করেন। ওই নদীর পাড়ে বেশ কয়েকটি ছাপা শাড়ি তৈরির কারখানা গড়ে উঠেছে। উৎপাদনের পর কারখানার যাবতীয় বর্জ্য কেলেঘাই নদীতেই ফেলা হচ্ছে বলে অভিযোগ। জেলা মৎস্যজীবী ফোরামের পক্ষে দেবাশিস শ্যামল বলেন, ছাপা শাড়ির কারখানার জল দিনের পর দিন পড়ায় কেলেঘাই নদীর জল ভীষণভাবে দূষিত হয়ে গিয়েছে। এর ফলে নদীতে মাছের জোগান কমে গিয়েছে। জীবিকা অর্জনের ক্ষেত্রে ব্যাপক সমস্যায় পড়েছেন স্থানীয় মৎস্যজীবীরা। তাই এব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছি। জেলা সহ মৎস্য-অধিকর্তা সুরজিৎ বাগ বলেন, স্মারকলিপি পেয়েছি। সবকিছু খতিয়ে দেখে নিশ্চয়ই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।