গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
তবে এদিনের কর্মসূচি জেরে করোনার পর ফের শিল্পের চাকা স্তব্ধ হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। গত কয়েকদিন ধরে শিল্পাঞ্চলের বিভিন্ন জায়গায় সেই আলোচনা চলছে। এমনিতেই করোনার জেরে প্রতি কারখানায় উৎপাদনে ব্যাপক ঘাটতি রয়েছে। তারপরেও কি ফের একদিনের কর্মনাশা বন্ধের সাক্ষী থাকবেন আসানসোল-দুর্গাপুর শিল্পাঞ্চলের মানুষ? বামেদের দাবি, নিজেদের রুজিরুটি নিশ্চিত করতেই এই ধর্মঘাটে শামিল হবেন শ্রমিকরা। তারা আশাবাদী, শিল্পক্ষেত্রে সর্বাত্মক ধর্মঘট হবে।
যদিও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নীতি অনুযায়ী তৃণমূল কংগ্রেস কোনও ধর্মঘটকেই সমর্থন করে না। তারা উল্টে রাস্তায় নেমে সংবিধান দিবস পালন করে বিজেপিকে চাপে ফেলতে চাইছে। তাদের দাবি, জোর করে ধর্মঘট সফল করতে চাইলে পুলিস প্রশাসনের সাহায্যে তা আটকানো হবে। বুধবারও আসানসোল, দুর্গাপুর, রানিগঞ্জ সহ বিভিন্ন জায়গায় ধর্মঘটের সমর্থনে মিছিল করে বামেরা। সিপিএমের জেলা সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য পার্থ মুখোপাধ্যায় বলেন, মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবেই ধর্মঘট সফল করবেন। আইএনটিটিইউসির জেলা সভাপতি বিশ্বনাথ পাড়িয়াল বলেন, ধর্মঘট কোনও সমস্যারই সমাধান করতে পারেনি। আমরা এদিন রাস্তায় নেমে সংবিধান দিবস পালন করব।