বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
সমিতি সূত্রে জানা গিয়েছে, পঞ্চায়েত প্রধান ও পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যদের মতামত নিয়ে পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে। সোমবার বর্ধিত সভায় তা চূড়ান্ত করা হয়। বেশির ভাগ সদস্যই রাস্তা সংস্কারের কথা বলেন। কর্মাধ্যক্ষ বলেন, ঢালাই রাস্তার জন্য ৬৫ লক্ষ, পানীয় জলের জন্য ১৪ লক্ষ, নিকাশি ব্যবস্থার উন্নয়নে ৩০ লক্ষ, বিদ্যুতের জন্য ২৫ লক্ষ, কালভার্ট নির্মাণে ১৫ লক্ষ, কমিউনিটি টয়লেট নির্মাণে সাত লক্ষ টাকা ব্যয় করা হবে। এছাড়াও পুকুরের পাড় বাঁধিয়ে রাস্তা নির্মাণ ও শ্মশান সংস্কারেও ব্যয় বরাদ্দ ধরা হয়েছে। সমস্ত এলাকাতেই উন্নয়নের কাজ হবে।
ঠিক হয়েছে, সাতটি এলাকায় গভীর নলকূপ বসিয়ে পাইপ লাইনের মাধ্যমে পানীয় জল সরবরাহ করা হবে। বেশিরভাগ এলাকাতেই জল নিকাশি একটা বড় সমস্যা। তাই ছোট-বড় নর্দমা তৈরি করে এলাকার জমা জলকে বের করে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রায় প্রতিটি এলাকায় একটি করে হাইমাস্ট লাইট লাগানো হবে। কর্মাধ্যক্ষ বলেন, যাত্রী প্রতীক্ষালয়গুলিতে কমিউনিটি টয়লেট করা হবে। থাকবে জলের ব্যবস্থাও। পঞ্চম অর্থ কমিশনে যে টাকা পাওয়া গিয়েছে, তাতে সর্বত্র যাতে উন্নয়ন পৌঁছে দেওয়া যায়, তার উদ্যোগই নেওয়া হয়েছে।