কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এই প্রেক্ষাপটে মঙ্গলবার সারাদিন এনিয়ে শুনানি হয়। দ্বিতীয়বার কোনও মৃতদেহের ময়নাতদন্ত করা যায় কি না, এই প্রশ্নই উঠে আসে সওয়ালে। আইনজীবী ফিরোজ এদুলজির সওয়ালের সূত্র ধরে বিচারপতি মান্থা রাজ্যের কাছে কতগুলি প্রশ্ন তুলে ধরেন। বলেন, সরকারি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বাধ্যতামূলকভাবে তিন ডাক্তারের উপস্থিতিতে কি এস এস কে এম হাসপাতালে মদন ঘড়ুইয়ের ময়নাতদন্ত করা হয়েছিল? তিনটের সময় দেহ পেলেও কেন বিকেল চারটের পর ময়নাতদন্ত করা হল? ডেথ রিপোর্ট, ইনকোয়েস্ট রিপোর্ট, ইনজুরি রিপোর্ট, ট্রিটমেন্ট রেকর্ড এবং বেডহেড টিকিটের মতো গুরুত্বপূর্ণ তথ্যকে কেন সংশ্লিষ্ট সার্জন গুরুত্ব দেননি? ১৫ অক্টোবর ময়নাতদন্তের পর হাসপাতাল মৃতের নখ ও দেহের টিস্যু বা তন্তুর নমুনা কি সংরক্ষণ করেছিল? রাজ্য এমন প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য সময় চাইলে আদালত তা মঞ্জুর করে।
আদালত বলেছে, আর জি কর হাসপাতালের চিফ মেডিক্যাল অফিসার ও ফরেন্সিকের বিভাগীয় প্রধানের তত্ত্বাবধানে তিনজন বিশিষ্ট চিকিৎসকের উপস্থিতিতে ফের মৃতদেহের ময়নাতদন্ত করতে হবে। পুরো পর্বের ভিডিও রেকর্ডিং করতে হবে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট ও ভিডিওগ্রাফ মুখবন্ধ খামে হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের কাছে জমা করতে হবে। সেইসঙ্গে কাঁথি মহকুমা হাসপাতাল ও হরলালকা হাসপাতালকে মদন ঘড়ুই সংক্রান্ত সব নথি মামলাকারীর আইনজীবীর হাতে তুলে দিতে হবে।