বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
উল্লেখ্য, ১৯৯৫ সালের ১ মার্চ এই গ্রুপ-ডি কর্মীদের স্থায়ী করার সিদ্ধান্ত নেয় কুলটি পুরসভা। মার্চ মাসে সেইমতো তাঁরা বেতন পান। কিন্তু, এপ্রিলে ফের তাঁদের অস্থায়ী কর্মী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। সেই বছরের নভেম্বর পর্যন্ত সেইমতো তাঁদের দৈনিক হিসেবে টাকা দেওয়া হয়। ডিসেম্বর মাসে গিয়ে তাও বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। এরপর ২১ জন হাইকোর্টে মামলা করলে পুরসভা জানায়, ভুল করে তাঁদের ছাঁটাই করা হয়েছে।
এরপর ২০১২ সালের ২৫ জুলাই কুলটি পুরসভার চেয়ারম্যান ১৯টি পদ মামলাকারীদের জন্য অনুমোদন করাতে পুরদপ্তরে আবেদন করেন। কারণ, আদালতের তেমনই নির্দেশ ছিল। কিন্তু ২০১৪ সালের ২৮ অক্টোবর ডিরেক্টর অব লোকাল বডিস জানিয়ে দেয়, অস্থায়ী কর্মীদের স্থায়ী করার সুযোগ নেই। তখন ১৯ জন ফের হাইকোর্টে দরবার করেন। আদালত অন্তর্বর্তী নির্দেশে বলে, এঁরা অস্থায়ী কর্মী হিসেবেই কাজ করে যাবেন। এঁদের এবং মৃত কর্মীদের উত্তরাধিকারীদের বকেয়া পাওনাও মেটাতে হবে। সেইসঙ্গে ২০১৬ সালের ২ মে থেকে নিয়মিতভাবে বেতন দিতে হবে। এই নির্দেশের বিরুদ্ধে সরকার আবেদন করে। মামলাটি ফিরে যায় একক বিচারপতি ইন্দ্রপ্রসন্ন মুখোপাধ্যায়ের কাছে। সেখানেই মামলাটির নিষ্পত্তি হল।