পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
সমগ্র শিক্ষা অভিযানের জেলা প্রকল্প আধিকারিক করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এর আগে ডিএম অফিসের আরএক ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট(এনডিসি) করোনা আক্রান্ত হন। দু’জনেই হোম আইসোলেশনে রয়েছেন। মহিষাদল পঞ্চায়েত সমিতির জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ স্থায়ী সমিতির কর্মাধ্যক্ষরও করোনা পজিটিভ হয়েছে। ওই ব্লকের ইটামগরা-২গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান কোভিড ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বুধবার হলদিয়ার সেফ হোমে ভর্তি হন। রাতে শ্বাসকষ্ট শুরু হওয়ায় সেখান থেকে পাঁশকুড়ার বড়মা হাসপাতালে রেফার করা হয়। ওই গ্রাম পঞ্চায়েতের এক কর্মীও আক্রান্ত হয়েছেন। উম-পুন ইস্যুতে ইটামগরা-২গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানকে ছ’মাসের ছুটিতে পাঠিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব। তাই উপপ্রধান অস্থায়ীভাবে প্রধানের কাজকর্ম পরিচালনা করছিলেন। তিনি করোনা পজিটিভ হওয়ার পর পঞ্চায়েতের স্বাভাবিক কাজকর্ম বিঘ্নিত হচ্ছে। নন্দীগ্রাম-১ ব্লকের গোকুলনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধানও আক্রান্ত হয়েছেন। ওই পঞ্চায়েতের আরও দু’জনের উপসর্গ দেখা দিয়েছে। এদিকে জেলা কালেক্টরেটে পরপর দু’জন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট করোনা পজিটিভ হওয়ায় অফিসার থেকে কর্মী প্রত্যেকেই আতঙ্কিত। তাঁদের অফিস ঘর আপাতত তালাবন্ধ।
একদিনে পাঁশকুড়ায় সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে। পাঁশকুড়ার হাউর, সুরানানকার, যশোড়া, পলসা লালচক, কৃষ্ণনগর ও ঘোলমাগুরী এলাকায় বেশ কয়েকজন আক্রান্ত হয়েছেন। পটাশপুর-১ ব্লকের সাদাতপুর, খেজুরি-১ ব্লকের কলাগেছিয়া ও লাখি, এগরা-২ ব্লকের বলাগেড়িয়া সহ জেলার বিভিন্ন জায়গায় করোনা সংক্রমণ ছড়িয়েছে।