পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
জেলা পুলিসের এক কর্তা বলেন, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রাজনৈতিক নেতা ও বড় ব্যবসায়ীদের একাংশ নিজেদের নিরাপত্তার স্বার্থে ব্যক্তিগত দেহরক্ষীদের নিয়োগ করেন। কিন্তু ওই দেহরক্ষীর কাছে থাকা আগ্নেয়াস্ত্র বৈধ কিনা কিংবা তা ব্যবহারের অনুমতি আছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা হয় না। খানাকুলের একটি ঘটনায় তার প্রমাণ মিলেছে। যে কারণে এব্যাপারে বাড়তি নজর দেওয়া হচ্ছে।
উল্লেখ্য, গত ১০ সেপ্টেম্বর রাজনৈতিক হিংসা ও বিজেপি কর্মীদের মারধরের ঘটনায় পাঁচ তৃণমূল কর্মীকে গ্রেপ্তার করে খানাকুল থানার পুলিস। সেই সময় তাদের মধ্যে ছিল খানাকুলের কিশোরপুর-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের ব্যক্তিগত দেহরক্ষী অমর অধিকারী। তার বাড়ি হাওড়া জেলায়। পুলিস সূত্রে খবর, ওই দেহরক্ষীর কাছ থেকে ১২ রাউন্ড গুলি ও একটি সেভেন এমএম পিস্তল উদ্ধার হয়েছে। তদন্তে নেমে পুলিস আধিকারিকরা জানতে পারেন, ওই দেহরক্ষী ভারতীয় সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মী। ব্যক্তিগত পিস্তল নিজের কাছে রাখার জন্য তিনি জম্মু-কাশ্মীর থেকে অনুমতি নিয়েছিলেন। পরে তিনি হাওড়া জেলা প্রশাসনের কাছে ওই আগ্নেয়াস্ত্রের জন্য লাইসেন্সের আবেদন করেন। কিন্তু সেই আবেদন মঞ্জুর করেনি হাওড়া জেলা প্রশাসন।