উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
প্রসঙ্গত, সোমবার এক প্রসূতির গর্ভস্থ শিশুর মৃত্যু ঘিরে হাসপাতাল ভাঙচুর ও নার্স সহ স্বাস্থ্য কর্মীদের মারধর, হেনস্তা করে রোগীর পরিজনরা। এই ঘটনায় পাঁচজনকে পুলিস গ্রেপ্তার করে। কিন্তু বাকি অভিযুক্তরা গ্রেপ্তার না হওয়ায় নিরাপত্তার অভাব বোধ করছেন নার্সরা।
সংগঠনের সদস্যরা বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে নার্সরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলেছেন। ওইদিনের ঘটনার তীব্র নিন্দা করছি। আমাদের দাবি, ঘটনার দিন হাসপাতালের সিসিটিভির ফুটেজ দেখে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করতে হবে। প্রতিটি ওয়ার্ডে সর্বক্ষণের জন্য নিরাপত্তা কর্মী ও চিকিৎসকের ব্যবস্থা করতে হবে। স্বাস্থ্যদপ্তরকেও বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করতে হবে। যদি আমাদের দাবি মানা না হয়, আগামীদিনে বৃহত্তর আন্দোলনে নামব।
হাসপাতাল সুপার কৃষ্ণচন্দ্র বরাই বলেন, ওইদিনের ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছি। পুলিসের কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। নার্স সংগঠনের পক্ষে স্মারকলিপির দাবি-দাওয়ার বিষয়টিও দেখা হবে।